বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নৈব্যত্তিকের উত্তর

চট্টগ্রাম বোর্ড
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
সেট-গ
তারিখ: ১২/০২/২০২০
উত্তরসমূহ :
১। ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখালেখির জন্য বিভিন্ন স্টাইলের অক্ষরকে কী বলে?
উত্তর: (ঘ) ফন্ট
২। স্প্রেডশিটে গুণ করার সূত্র কোনটি?
উত্তর: (ঘ) A1 * B1
৩। কোনো ওয়ার্ড ডকুমেন্টে টেবিল যোগ করার কমান্ড কোনটি?
উত্তর: (ক) Insert - Table - Insert Table
৪। ‘সেইভ এ্যাজ’ এর মাধ্যমে কোনটি করা যায়?
উত্তর: (গ) একই ডকুমেন্টকে ভিন্ন নামে সংরক্ষণ করা
৫। উদ্দীপকে শিক্ষার্থীদের কাজের জন্য কোন ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: (ক) পাওয়ার পয়েন্ট
৬। উক্ত সফটওয়্যারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা যা করতে পারে-
উত্তর: (ঘ) i ও ii
৭। ডেটাবেজে অপ্রয়োজনীয় রেকর্ড বাতিল করার কমান্ড কোনটি?
উত্তর: (ঘ) নির্দিষ্ট রেকর্ড সিলেক্ট করে
Home - Delete - Yes
৮। Field Name এর আকার নির্ধারণের জন্য কোনটি ব্যবহার করতে হয়?
উত্তর: (ক) Field size
৯। প্রেজেন্টেশনে স্লাইড প্রদর্শনের কি-বোর্ড কমান্ড কোনটি?
উত্তর: (খ) F5
১০। ডেটাবেজ প্রোগ্রামের বৈশিষ্ট্য হলো-
উত্তর: (ঘ) i, ii ও iii
১১। ডেটাবেজ সফটওয়্যারে তথ্য সরবরাহ বা বিতরণ করা হয় কী আকারে?
উত্তর: (ক) রিপোর্ট
১২। পাথ বা রেখা মোটা চিকন করার পরিমাপকে কী বলে?
উত্তর: (গ) স্ট্রোক
১৩। ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপকল্পের বাস্তবায়নের জন্য সরকার গুরুত্ব দিয়েছেন-
উত্তর: (ঘ) i, ii ও iii
১৪। ভিডিও কার্যত এক ধরনের কী?
উত্তর: (খ) চিত্র
১৫। কম্পিউটারের কাজ করার গতি বজায় রাখার জন্য কোনটি ব্যবহার করা হয়?
উত্তর: (ক) ডিস্ক ক্লিনআপ ও ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টার
১৬। উদ্দীপকে উল্লিখিত দোকানের জন্য প্রয়োজন-
উত্তর: (খ) i ও iii
১৭। রাইয়ান সাহেবের মূল্য পরিশোধের পদ্ধতি কোনটি?
উত্তর: (গ) COD
১৮। ডেটাবেজ প্রোগ্রাম হলো-
উত্তর: (ঘ) i, ii ও iii
১৯। কোনটির মাধ্যমে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ভাইরাস ছড়ায়?
উত্তর: (গ) সিডি
২০। কম্পিউটারে "Not Enough Memory"-মেসেজ দেখালে সমাধানের উপায় কী?
উত্তর: (গ) মাদারবোর্ড অধিক র্যাম ব্যবহার করতে হবে
২১। আলোক শিখার সাথে কাকে তুলনা করা হয়?
উত্তর: (খ) শিক্ষককে
২২। কিন্ডল (Kindle) কী?
উত্তর: (গ) ই-বুক রিডারের নাম
২৩। ই-গর্ভন্যান্স চালুর ফলে-
উত্তর: (খ) i ও iii
২৪। কোনটি BSA (বিজনেস সফটওয়্যার এলায়েন্স) এর কাজ?
উত্তর: (ক) মেধাস্বত্ব সংরক্ষণ
২৫। কোনো ডকুমেন্টের শব্দ খোঁজা ও প্রতিস্থাপন করার কমান্ড কোনটি?

  1. উত্তর: (খ) ফাইন্ড রিপ্লেস

শনিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ষষ্ট শ্রেণির ইংরেজী ২য় পত্র

ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী বন্ধুরে জন্য ইংরেজী ২য় পত্রের গুরুত্বপূর্ন একটি Fill in the gaps:-
সহযোগিতায়: মুহম্মদ মাছুম বিল্লাহ, সাবেক অধ্যাপক, সিলেট, মির্জাপুর ও কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ এবং রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ
1. Bela is describing a village fair of her village to her friend Zeba. Choose the correct prepositions from the box and fill in the gaps.
Dear Zeba,
I received your letter. (a) -------- your letter you wanted to know (b) -------- the village fair. A village fair is held (c) --------our village every year. This fair was held (d) -------- the occasion (e) -------- Pahela Baishak. It lasted (f) -------- several days. Local people gathered here (g) -------- buy and sell goods. I bought a flute, a wooden horse (h) -------- the fair.
Thank you.
Bela.
Answers : (a) in (b) about (c) in (d) on (e) of (f) for (g) to (h) from
2. Choose the correct prepositions from the box and fill in the gaps.
Thank you for your letter. You wanted (a) -------- know (b) --------my aim in life. My aim is to be a doctor (c) -------- serve the poor people of the village. I am interested (d) -------- becoming a doctor. You know that most people(e) --------our country are poor and illiterate. (f) --------this profession I shall be able to earn honestly and serve the people of our country. (g) -------- passing the HSC examination, I shall get myself admitted (h) -------- a medical college.
Answers : (a) to (b) about (c) to (d) in (e) of (f) Through (g) After (h) into
3. Habib is describing his preparation for his annual examination to his friend. Choose the correct prepositions from the box and fill in the gaps.
Dear Sabbir,
I am happy to learn that you want to know (a) -------- my preparation (b) -------- the coming annual examination. You know our exam will start (c) -------- 23rd November. I have barely three weeks time (d) -------- me. So, I am trying my level best (e) -------- revise all the subjects. You know that I am a little bit weak (f) -------- mathematics. So, I am giving more emphasis (g) -------- this subject. I am keeping regular contact (h) -------- my teachers.
Hope to hear from you about your preparation.
Your friend,
Habib.
Answers : (a) about (b) for (c) on (d) before (e) to (f) in (g) on (h) with

দ্বিতীয় শ্রেণি ইংরেজি ( part -4)


Numbers ( নাম্বারস)-সংখ্যাসমূহ। Lesson 1-3 Unit16
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Numbers (নাম্বারস)-সংখ্যাসমূহ। Twenty –three(টোয়েন্টি-থ্রী)-তেইশ। Twenty-four (টোয়েন্টি-ফোর)-চব্বিশ। Twenty-five (টোয়েন্টি-ফাইভ)-পঁচিশ।
A.Look,Count and say. (লুক,কাউন্ট অ্যান্ড সেই।)-দেখো,গণনা করো এবং বলো।
23=(টোয়েন্টি-থ্রী)-তেইশ।
24=(টোয়েন্টি-ফোর)-চব্বিশ।
25=(টোয়েন্টি-ফাইভ)-পঁচিশ।
C.Say the number.Count and circle. (সেই দ্যা নাম্বার।কাউন্ট অ্যান্ড সার্কল।)-সংখ্যাটি বলো।গণনা করো এবং বৃত্তাবৃত করো।
25=(টোয়েন্টি-ফাইভ)-পঁচিশ।
24=(টোয়েন্টি-ফোর)-চব্বিশ।
23=(টোয়েন্টি-থ্রী)-তেইশ।
Colours (কালারস)-রংসমূহ। Lessons 4-6 Unit16
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Rainbow (রেইনবৌ)-রংধনু। Violet (ভায়োলেট)-বেগুনি। Yellow (ইয়োলো)-হলূদ। Red (রেড)-লাল। High (হাই)-উঁচু। View (ভিউ)-দৃশ্য। Blue (ব্লু)-আসমানি নীল। Orange (অরেঞ্জ)-কমলা। Sky (স্কাই)-আকাশ। Indigo (ইনডিগৌ)-গাঢ় নীল।
A.Look,listen and say. (লুক,লিসন অ্যান্ড সেই।)-দেখো,শোনো এবং বলো।
red (রেড)-লাল। orange (অরেঞ্জ)-কমলা। yellow(ইয়োলো)-হলূদ। green (গ্রীন)-সবুজ। blue(ব্লু)-আসমানি নীল। indigo (ইনডিগৌ)-গাঢ় নীল। violet(ভায়োলেট)-বেগুনি।
B.Rhyme.Look,listen and say.(রাইম।লুক,লিসন অ্যান্ড সেই।)-ছড়া।দেখো, শোনো এবং বলো।
Rainbow,rainbow,(রেইনবৌ,রেইনবৌ,)-রংধনু,রংধনু,
I see you!(আই সী ইউ!)-আমি তোমায় দেখি!
Red and orange,(রেড অ্যান্ড অরেঞ্জ,)-লাল এবং কমলা,
Yellow,green and blue,(ইয়োলৌ,গ্রীন অ্যান্ড ব্লু,)-হলুদ,সবুজ এবং আসমানি নীল,
Indigo and violet,too!(ইনডিগৌ অ্যান্ড ভায়োলেট,টু!)-গাঢ় নীল এবং বেগুনিও
! C.Listen and say.(লিসন অ্যান্ড সেই।)-শোনো এবং বলো।
rainbow (রেইনবৌ)-রংধনু। yellow(ইয়োলো)-হলূদ। Indigo (ইনডিগৌ)-গাঢ় নীল। violet(ভায়োলেট)-বেগুনি।
Colours(কালারস)-রংসমূহ। Lesson 1-3 Unit 17
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Page(পেইজ)-পৃষ্ঠা। Rhyme (রাইম)-ছড়া। Red (রেড)-লাল। Violet(ভায়োলেট)-বেগুনি। Yellow (ইয়োলো)-হলূদ। Green গ্রীন)-সবুজ।
A.Say the Rainbow rhyme on page 33. (সেই দ্যা রেইনবৌ রাইম অন পেইজ থার্টি-থ্রী।)-পৃষ্ঠা ৩৩ এর রংধনু ছড়াটি পাঠ করো।
Name the colours are there in the tainbow.(নেইম দ্যা কালারস ইন দ্যা রেইনবৌ।)-রংধনুর রংগুলোর নাম লেখো।
How many colours are there in the rainbow? (হাউ মেনি কালারস আর ইন দ্যা রেইনবৌ?)-রংধনুতে কতগুলো রং আছে।
Ans.
Say the Rainbow rhyme on page 33 yourself.(সেই দ্যা রেইনবৌ রাইম অন পেইজ থার্টি-থ্রী ইয়োরসেলফ।)-৩৩ পৃষ্ঠার রংধনু ছড়াটি নিজে নিজে পাঠ করো।
The names of the colors in the rainbow are (দ্যা নেইমস অভ দ্যা কালারস আন দ্যা রেইনবৌ আর)-রংধনুর রংগুলোর নাম হচ্ছে-
Red (রেড)-লাল। Orange (অরেঞ্জ)-কমলা। Yellow (ইয়োলো)-হলূদ। Green (গ্রীন)-সবুজ। Blue (ব্লু)-আসমানি নীল। Indigo (ইনডিগৌ)-গাঢ় নীল। Violet (ভায়োলেট)-বেগুনি।
There are seven colours in the rainbow.( দেয়ার আর সেভেন কালারস ইন দ্যা রেইনবৌ।)-রংধনুতে সাতটি রং আছে।
B.Read and colour.(রীড অ্যান্ড কালার।)-পড়ো এবং রং করো।
Indigo (ইনডিগৌ)-গাঢ় নীল।
Violet (ভায়োলেট)-বেগুনি।
Yellow (ইয়োলো)-হলূদ।
Blue (ব্লু)-আসমানি নীল।
Red (রেড)-লাল।
Green (গ্রীন)-সবুজ।
Orange (অরেঞ্জ)-কমলা।
Colours and numbers (কালারস অ্যান্ড নাম্বারস)-রং ও সংখ্যাসমূহ। Lessons4-6 Unit 17
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Butterfly (বাটারফ্লাই)-প্রজাপতি। Brown (ব্রাউন)-বাদামি। Blue (ব্লু)-আসমানি নীল। Green (গ্রীন)-সবুজ। Kite (কাইট)-ঘুড়ি। Red (রেড)-লাল। Yellow (ইয়োলো)-হলুদ। Bat (ব্যাট)-খেলার ব্যাট।
A.Count and write. (কাউন্ট অ্যান্ড রাইট)-গণনা করো এবং লেখো।
Four roses (ফোর রৌজেস)-চারটি গোলাপ।
Seven bats (সেভেন ব্যাটস)-সাতটি ব্যাট।
Six butterflies (সিক্স বাটারফ্লাইস)-ছয়টি প্রজাপতি।
Three kites (থ্রী কাইটস)-তিনটি ঘুড়ি।
B.Look at the pictures in Aactivity A.Count and write number.(লুক অ্যাট দ্যা পিকচারস অ্যাকটিভিটি এ ।কাউন্ট অ্যান্ড রাইট দ্যা নাম্বার।)-অনুশীলণীর ছবিগুলোর দিকে তাকাও।গণনা করো এবং সংখ্যাগুলো লেখো।
Ans.
Three roses are violet .(থ্রী রৌজেস আর ভায়োলেট।)-তিনটি গোলাপ বেগুনি রঙের।
Four bats are brown.(ফোর ব্যাটস আর ব্রাউন।)-চারটি ব্যাট বাদামি রঙের।
One butterflu is indigo.(ওয়ান বাটারফ্লাই ইজ ইনডিগৌ।)-একটি প্রজাপতি গাঢ় নীল রঙের।
Two kites are violet.(টু কাইটস আর ভায়োলেট।)-দুইটি ঘুড়ি বেগুনি রঙের।
C.Look at the pictures in Activity a.Trace and write .(লুক অ্রাট দ্যা পিকচারস ইন অ্যাকটিভিটি এ।ট্রেইস অ্যান্ড রাইট।)-অনুশীলনী A এর ছবিগুলোর দিকে তাকাও।চিহ্ন অনুসরণ করো এবং লেখো।
Ans.
One rose is red.(ওয়ান রেজ ইজ রেড।)-একটি গোলাপ লাল রঙের।
Two bats are blue.(টু ব্যাটস আর ব্লু)-দুইটি ব্যাট আসমানি নীল রঙের।
Three butterflies are yellow.(থ্রী বাটারফ্লাইস আর ইয়োলৌ।)-তিনটি প্রজাপতি হলুদ রঙের।
One kite is green.(ওয়ান কাইট ইজ গ্রীন।)-একটি ঘুড়ি সবুজ রঙের।
Numbers (নাম্বারস)-সংখ্যাসমূহ। Lessons 1-3 Unit 18
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Twenty-six (টোয়েন্টি-সিক্স)-ছাব্বিশ। Twenty-seven (টোয়েন্টি-সেভেন)-সাতাশ। Twenty-eight (টোয়েন্টি-এইট)-আটাশ।
A.Look,count and say.(লুক,কাউন্ট অ্যান্ড সেই।)-দেখো,গণনা করো এবং বলো।
26= Twenty-six (টোয়েন্টি-সিক্স)-ছাব্বিশ।
27= Twenty-seven (টোয়েন্টি-সেভেন)-সাতাশ।
28= Twenty-eight (টোয়েন্টি-এইট)-আটাশ।
C.Say the number .Count and colour.(সেই দ্যা নাম্বার।কাউন্ট অ্যনা্ড কালার।)-সংখ্যাটি বলো।গণনা করো এবং রং করো।
26= Twenty-six (টোয়েন্টি-সিক্স)-ছাব্বিশ।
27= Twenty-seven (টোয়েন্টি-সেভেন)-সাতাশ।
28= Twenty-eight (টোয়েন্টি-এইট)-আটাশ।
a/an (এ/এন)-একটি। Lessons 4-6 Unit 18
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Ant(অ্যান্ট)-পিঁপড়া। Red (রেড)-লাল। Brown (ব্রাউন)-বাদামি। Dog(ডগ)-কুকুর। Bag (ব্যাগ)-থলে। Colour (কালার)-রং করা। Kite (কাইট)-ঘুড়ি। Sentence (সেনটেনস)-বাক্য। Yellow (ইয়োলৌ)-হলুদ। Hut(হাট)-কুঁড়েঘর।
A.Read and say.(রীড অ্যান্ড সেই।)-পড়ো এবং বলো।
It’s an ant. (ইট’স অ্যান অ্যান্ট।)-এটি একটি পিঁপড়া।
It’s a bag.(ইট’স আ ব্যাগ।)-এটি একটি থলে।
It’s a hut.(ইট’স আ হাট।)-এটি একটি কুঁড়েঘর।
It’s a dog.(ইট’স আ ডগ।)-এটি একটি কুকুর।
B.Read the sentences.Colour the pictures in A.(রীড দ্যা সেনটেনস ।কালার দ্যা পিকচারস ইন এ।)-বাক্যগুলো পড়ো।A-এর ছবিগুলো রং করো।
The ant is red .(দ্যা অ্যান্ট ইজ রেড।)-পিঁপড়াটি লাল।
The bag is violet.(দ্যা ব্যাগ ইজ ভায়োলেট।)-ব্যাগটি বেগুনি।
The hut is yellow.(দ্যা হাট ইজ ইয়োলৌ।)-কুঁড়েঘরটি হলুদ।
The dog is brown.(দ্যা ডগ ইজ ব্রাউন।)-কুকুরটি বাদামি।
C.Look at the picture .Read the sentencces.Circle Yes or No.(লুক অ্রাট দ্যা পিকচার।রীড দ্যা সেনটেনস।সার্কল ইয়েস অর নৌ।)-ছবিটি দিকে তাকাও।বাক্যগুলো পড়ো।হ্যাঁ অথবা না বৃত্তাবৃত করো।
It’s a kite.(ইট’স কাইট।)-এটি একটি ঘুড়ি।
Yes(ইয়েস)-হ্যাঁ।
The kite is green.(দ্যা কাইট ইজ গ্রীন।)-ঘুড়িটি সবুজ।
No(নো)-না।
Shapes (শেইপস)-আকৃতি। Lessons 1-3 Unit 19
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Size (সাইজ)-আকার। Rectangle (রেকট্যাঙ্গল)-আয়তক্ষেত্র। Square(স্কয়ার)-বর্গক্ষেত্র। Shape(শেইপ)-আকৃতি। Triangle(ট্রাইঙ্গল)- ত্রিভুজ।
A.Look,listen and say.(লুক,লিসন অ্যান্ড সেই।)-দেখো, শোনো এবং বলো।
square (স্কয়ার)-বর্গক্ষেত্র। circle (সার্কল)-বৃত্ত। triangle(ট্রাইঙ্গল)- ত্রিভুজ। rectangle (রেকট্যাঙ্গল)-আয়তক্ষেত্র।
Shapes and Numbers (শেইপস অ্যান্ড নাম্বারস)-আকৃতি এবং সংখ্যাসমূহ। Lessons 4-6 Unit 19
Square(স্কয়ার)-বর্গক্ষেত্র। Rectangle (রেকট্যাঙ্গল)-আয়তক্ষেত্র। Circle (সার্কল)-বৃত্ত। Triangle(ট্রাইঙ্গল)- ত্রিভুজ।
A.Say and draw.(সেই অ্যান্ড ড্র।)-বলো এবং আঁকো।
Square(স্কয়ার)-বর্গক্ষেত্র। Rectangle (রেকট্যাঙ্গল)-আয়তক্ষেত্র। Circle (সার্কল)-বৃত্ত। Triangle(ট্রাইঙ্গল)- ত্রিভুজ।
B.Count and write.(কাউন্ট অ্যান্ড রাইট।)-গণনা করো এবং লেখো।
10 Rectangles=(টেন রেকট্যাঙ্গলস)-দশটি আয়তক্ষেত্র।
16 Circles=(সিক্সটীন সার্কলস)-ষোলোটি বৃত্ত।
23 Triangles(টোয়েন্টি –থ্রী ট্রাইঙ্গলস)-তেইশটি ত্রিভুজ।
28 Squares(টোয়েন্টি-এইট স্কয়ারস)-আটাশটি বর্গক্ষেত্র।
Numbers(নাম্বারস)-সংখ্যাসমূহ। Lesson 1-3 Unit 20
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Look(লুক)-দেখো। Thirty (থার্টি)-ত্রিশ। Twenty –nine (টোয়েন্টি-নাইন)-ঊনত্রিশ। Circle (সার্কল)-বৃত্ত। Count (কাউন্ট)-গণনা করা।
A.Look,Count and say.(লুক,কাউন্ট অ্যান্ড সেই।)-দেখো,গণনা করো এবং বলো।
29=twenty –nine (টোয়েন্টি-নাইন)-ঊনত্রিশ।
30=thirty (থার্টি)-ত্রিশ।
C.Say the number.Count and circle.(সেই দ্যা নাম্বারস।কাউন্ট অ্যান্ড সার্কল।)-সংখ্যাটি বলো।গণনা করো এবং বুত্তাবৃত করো।
29=twenty –nine (টোয়েন্টি-নাইন)-ঊনত্রিশ।
30=thirty (থার্টি)-ত্রিশ।
Mr Shape (মিস্টার শেইপ)-জনাব শেইপ। Lessons 4-6 Unit 20
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Shape(শেইপ)-আকৃতি। Trace(ট্রেইস)-চিহ্ন অনুসরণ করে লেখা। Square(স্কয়ার)-বর্গক্ষেত্র। Rectangle (রেকট্যাঙ্গল)-আয়তক্ষেত্র। Compllete(কমপ্লীট)-পূর্ণ করা। Word (ওয়ার্ড)-শব্দ। Hand(হ্যান্ড)-হাত। Head (হেড)-মাথা। Leg (লেগ)-পা। Nose(নৌজ)-নাক।
A.Look,count and write.(লুক, কাউন্ট অ্যান্ড রাইট।)-দেখো,গণনা করো এবং লেখো।
Ans.
Five circles (ফাইভ সার্কলস)-পাঁচটি বৃত্ত।
Three Triangles (থ্রী ট্রায়াঙ্গলস)-তিনটি ত্রিভূজ।
Four rectangles (ফোর রেকট্যাঙ্গলস)-চারটি আয়তক্ষেত্র।
Three squares(থ্রী স্কয়ারস)-তিনটি বর্গক্ষেত্র।
B.Look at Mr.Shape in Activity A.Trace the words .Complete the sentences.(লুক অ্যাট মিস্টার

দ্বিতীয় শ্রেণি বাংলা ( part -3 )


***ট্রেন***
শামসুর রহমান
১.শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি।
উত্তর:ঝক ঝকাঝক-ঝকঝক শব্দ।
রাত দুপুরে-মাঝ রাতে।
জিরোয়-বিশ্রাম নেয়।
ফের-আবার।
পেরুলেই-পার হলেই।
বাজনা-বাদ্য বাজানোর শব্দ।
বেশ-ভালো।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
রাত দুপুরে, ঝক ঝকাঝক, জিরোয়, বাজনা, ফের, পেরুলেই, বেশ।
উত্তর:
ক.এখানে আমি বেশ আছি।
খ.রাত দুপুরে শিয়াল ডাকে।
গ.মাঠ পেরুলেই নদী দেখা যায়।
ঘ.কাজ শেষে তারা জিরোয়।
ঙ.এখানে আমি ফের আসব।
চ.ঝক ঝকাঝক শব্দ করে ট্রেন চলে।
ছ.বিয়ে বাড়িতে বাজনা বাজে।
৪.বিপরীত শব্দ জেনে নেই।ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
রাত-দিন, দেশ-বিদেশ, ছোটা থামা।
উত্তর:
ক.আমরা সারা দিন অনেক মজা করলাম।
খ.বিদেশ থেকে মামা এসেছেন।
গ.সামনে এগিয়ে যেতে হলে থামা যাবে না।
৫.ডান দিকে থেকে ঠিক শব্দটি বেছে নিয়ে খালি জায়গায় বসাই।
উত্তর:
ক.মাঠ পার হলেই বন।
খ.পুলের উপর বাজনা বাজে।
গ.মজার গাড়ি হঠাৎ করে থামবে।
ঘ.ট্রেন দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ায়।
৬. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক.ট্রেন চলার সময় কেমন শব্দ করে?
উত্তর:ট্রেন চলার সময় ঝক ঝকাঝক শব্দ করে।
খ.মাঠ পেরুলেই কী দেখা যায় ?
উত্তরর:মাঠ পেরুলেই বন দেখা যায়।
গ.পুলের উপর ট্রেন কেমন শব্দ করে?
উত্তর:পুলের উপর ট্রেন ঝনঝনা ঝনঝন শব্দ করে।
ঘ.ট্রেন কোথায় ঘুরে বেড়ায়?
উত্তর:ট্রেন দেশ বিদেশে ঘুরে বেড়ায়।
ঙ.ইচ্ছে হলে ট্রেন কী করে?
উত্তর:ইচ্ছে হলে ট্রেন বাঁশি বাজায়।
চ.ট্রেন কেমন শব্দ করে থামে?
উত্তর:ট্রেন খক শব্দ করে একটু কেশে থামে।
৭.মিল খুঁজে বের করি ও দাগ টেনে মিলাই।
উত্তর:অই-কই
শেষ- বেশ
বন -ঝন
খক- ঝক
৮.ছড়া: আমার ট্রেন
উত্তর: আমার ট্রেন চলে ভালো
আমার ট্রেন আঁকাবাঁকা
আমার ট্রেন নানা রঙের
আমার ট্রেন নকশা আঁকা
আমার ট্রেন যায় না দূরে
আমার ট্রেন ছুটছে একা
আমার ট্রেন চলছে ফাঁকা
এই আমার ট্রেন।
দুখুর ছেলেবেলা
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি।
ঝাঁকরা –ঘন গোছা।
বাদাড়-জঙ্গল।
টলটলে-পরিষ্কার।
মকতব-মুসলমান বালক-বালিকাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়।
ডাঁশা-পাকা ও কাঁচার মাঝামাঝি।
সুরেলা-খুব মধুর সুর।
মুগ্ধ-বিভোর।
জাতীয়-জাতির নিজস্ব।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
বাদাড়ে, ডাঁশা, টলটলে, সুরেলা, মুগ্ধ, মকতব, ঝাঁকড়া, জাতীয়।
উত্তর:
ক.তাল পুকুরের পানি টলটলে।
খ.বনে বাদাড়ে সাপ থাকে।
গ.নজরুলের মাথায় ছিল ঝাঁকড়া চুল।
ঘ.দুখুদের গ্রামে একটা মকতব ছিল।
ঙ.ডাঁশা পেয়ারা খেতে খুব মজা ।
চ.শাপলা আমাদের জাতীয় ফুল।
ছ.দুখু মিয়ার গান শুনে সবাই মুগ্ধ হতো।
জ.একটা সুরেলা আওয়াজ শুনলাম।
৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক.দুখুর আসল নাম কি?
উত্তর:দুখুর আসল নাম কাজী নজরুল ইসলাম।
খ.দুখু দেখতে কেমন ছিল?
উত্তর:দুখুর মাথায় ঝাঁকড়া চুল ছিল।তার চোখ দুটি ছিল বড় বড়।
গ.সকালে কিসের ডাকে দুখুর ঘুম ভাঙে?
উত্তর:সকালে পাখির ডাকে দুখুর ঘুম ভাঙে।
ঘ.দুখু দলবল নিয়ে কী করে?
উত্তর:দুখু দলবল নিয়ে খেলা করে।বনে-বাদাড়ে ঘুরে বেড়ায়।তাল পুকুরের টলটলে পানিতে সাঁতার কাটে।
ঙ.কাঠবিড়ালিকে দেখে দুখুর কী ইচ্ছে হয়?
উত্তর: কাঠবিড়ালিকে দেখে দুখুর ইচ্ছে হয় কাঠবিড়ালি হতে।
চ.আমাদের জাতীয় কবির নাম কি?
উত্তর: আমাদের জাতীয় কবির নাম কাজী নজরুল ইসলাম।
৫.জোড় শব্দগুলো দিয়ে নতুন বাক্য তৈরি করি।
উত্তর:ডাঁশা ডাঁশা-গাছের পেয়ারাগুলো ডাঁশা ডাঁশা হয়েছে।
শাখায় শাখায় –গাছের শাখায় শাখায় কাঠবিড়ালি ঘোরে।
থোকা থোকা-আম গাছের পাতা থোকা থোকা হয়।
তরতর-চারা গাছটি তরতর করে বড় হচ্ছে।
৬.আমাদের জাতীয় কবি সম্পর্কে তিনটি বাক্য লিখি।
উত্তর:
i.আমাদের জাতীয় কবির নাম কাজী নজরুল ইসলাম।
ii.ছোটবেলায় তাঁকে সবাই দুখু মিয়া বলে ডাকত।
iii.তিনি ছোটদের জন্য অনেক কবিতা লিখেছেন।
***প্রার্থনা***
সুফিয়া কামাল
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি।
প্রার্থনা-কোনো কিছু চাওয়া।
রহিম-যাঁর অনেক দয়া।
রহমান-করুনাময় আল্লাহ।
ধরণী-পৃথিবী।
মোদের-আমাদের।
কন্ঠ-গলা।
মমতা-মায়া।
মধুর-খুব মিষ্টি।
সৎ-ভালো।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
রহিম, ধরণী, প্রার্থনা, রহমান, মোদের, সত্, কন্ঠে, মমতার, মধুর।
উত্তর:
ক.স্রষ্টার এক নাম রহিম।
খ.আমদের ধরণী ফুলেফলে ভরা।
গ.মোদের গরব মোদের আশা আ-মরি বাংলা ভাষা।
ঘ.আমদের উচিত সত্ পথে চলা।
ঙ.তিনি সুরেলা কন্ঠে গান গাইছেন।
চ.মায়ের মমতার তুলনা হয় না।
ছ.স্রষ্টার আরেক নাম রহমান।
জ.কোকিল মধুর সুরে গান গায়।
ঝ.তিনি ভোরে উঠে প্রার্থনা করেন।
৪. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক.সুন্দর ধরণী কে দান করেছেন?
উত্তর:রহিম রহমান আল্লাহ এই সুন্দর ধরণী দান করেছেন।
খ.আমাদের কাছে কারা আপন?
উত্তর:মাতা পিতা, ভাই ,বোন ও স্বজন সবাই আমাদের কাছে আপন।
গ.আমরা কেমন পথে চলতে চাই?
উত্তর:আমরা সরল,সহজ ও সত্ পথে চলতে চাই।
ঘ.কবিতায় কবি কাকে না ভুলে যাওয়ার কথা বলেছেন এবং কেন?
উত্তর:কবিতায় কবি সৃষ্টিকর্তাকে না ভুলে যাওয়ার কথা বলেছেন।কারণ তিনি আমাদের সুন্দর ধরণী দান করেছেন।
৫.পরের চরণ বলি ও লিখি।
উত্তর:
কত সুন্দর করিয়া ধরণী
মোদের করেছ দান,
তাই যেন মোরা
তোমারে না ভুলি।
৬.রেখা টেনে মিল করি।
বাবা-মা, চাচা-চাচি, ভাই-বোন, দাদা-দাদি, নানা-নানি, মামা-মামি, ফুফা-ফুফু , খালু-খালা।

ষষ্ঠ শ্রেণি - বাংলা (part-2)

নীলনদ আর পিরামিডের দেশ
*** নীলনদ আর পিরামিডের দেশ ****
সৈয়দ মুজতবা আলী
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর:
১.কোন দেশকে পিরামিডের দেশ বলা হয়?
উত্তর:ঘ).মিশর।
২.সৈয়দ মুজতবা আলী কায়কোকে ‘নিশাচর শহর’বরেছেন কেন?
উত্তর:ঘ)রেস্তোরাঁ,ক্যাফেগুলো খদ্দেরে গিজগিজ করে বলে।
৩.উদ্দীপকটি নীলনদ আর পিরামিডের দেশ ভ্রমণকাহিনির সাথে কোন দিক থেকে অধিকতর সাদৃশ্যপূ্র্ণ?
উত্তর:ক)প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ।
৪.সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি মানুষের মনে-
উত্তর:ঘ).i,iiওiii।
প্রশ্ন ১.
ক) ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-কার লেখা?
উত্তর: ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনাটি সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখা।
খ)উটের চোখগুলো রাতের বেলা সবুজ দেখাচ্ছিল কেন?
উত্তর:রাতের বেলা উটের চোখের উপর মোটরের হেডলাইট পড়াতে তা সবুজ দেখাচ্ছিল। লেখকের মিশর ভ্রমণের একপর্যায়ে মরুভূমিতে রাতের বেলা জ্বলজ্বলে দুটি সবুজ আলো দেখতে পান।প্রথমে তিনি ভয় পেয়ে গেলে ও কাছে এসে দেখতে পান সেগুলো উটের চোখের আলো।মোটরের হেডলাইট পড়াতে চোখগুলো সবুজ রং ধারণ করে জ্বলজ্বলে করছিল।
গ)ভ্রমণকারীদের যাত্রাপথের সাথে লেখকের মিশর ভ্রমণের কী মিল খুঁজে পাওয়া যায়?বর্ণনা কর।
উত্তর:নতুন দৃশ্য উপভোগ ও অভিজ্ঞতা লাভের দিক দিয়ে উদ্দীপকের ভ্রমণকারীদের যাত্রাপথের সাথে লেখকের মিশর ভ্রমণের মিল খুঁজে পাওয়া যায়।
‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় লেখক মিশর ভ্রমণকালে প্রতিনিয়ত নতুন প্রকৃতি ও জনজীবনকে উপভোগ করেছেন।সন্ধ্যায় মিশরের সুয়েজ বন্দরে অবতরণ করেই ক্ষণে ক্ষণে আকাশের রং বদলানোর চিত্র দেখতে পান।কায়রো শহরে পৌঁছে লেখক সেখানকার মানুষ ,জনজীবন ,খাদ্যাভ্যাসের বিস্তর অভিজ্ঞতা লাভ করেন।চাঁদের আলোতে নীলনদের রমনীয় দৃশ্য দেখে লেখক মুগ্ধ হয়েছেন।সবশেষে লেখক কায়রোর অদূরে পিরামিডের ঐতিহাসিক ও শৈল্পিক দিক তুলে ধরেছেন।
উদ্দীপকে কয়েকজন বন্ধু মিলে গ্রীস্মের ছুটিতে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের উদ্দেশ্য ভ্রমণে বের হয়।সেন্ট মার্টিনে গিয়ে তারা দেখল এ যেন স্বপ্নরাজ্যে পরিণত করেছে।তারা কচ্ছপের অবাধ ঘুরে বেড়ানো ,ডিম পাড়া,কাঁকড়ার দল প্রভূতি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এক নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করে।তাই বলা যায়,উদ্দীপকের ভ্রমনকারীরা যাত্রাপথে যে নিত্যনতুন সৌন্দর্য ও অভিজ্ঞতা উপভোগ করে,তার সাথে ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় লেখকের মিশর ভ্রমণের মিল খঁজে পাওয় যায়।
ঘ) ‘সেন্ট মার্টিন না গেলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এর এই লীলাভুমি অদেখাই থেকে যেত’-এই বক্তব্য অনুসরণে নীলনদের সৌ্ন্দর্য এর সাদৃশ্য দেখাও।
উত্তর:প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার দিক দিয়ে উদ্দীপকের সেন্ট মার্টিন দ্বীপ এবং ‘নীলনদ আর পিরামিমিডের দেশ’রচনার নীলনদের মধ্যে সাদৃশ্য র্নিমিত হয়েছে। নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় লেখকের মিশর ভ্রমণের একটি নির্দিষ্ট স্থান দখল করে আছে নীলনদের বর্ণনা ।মোটর গাড়ি দ্রুত চলায় লেখক অনেক সৌন্দর্য উপভোগ করতে না পারলেও নীলনদের কাছে এসে তিনি এর রমনীয় দৃশ্য উপভোগ করলেন।চাঁদের আলোয় নীলনদের ওপর দিয়ে চলা তেকোণা পাল তোলা মহাজানি নৌকার দৃশ্য দেখে লেখক মুগ্ধ হয়েছেন।
উদ্দীপকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অপূর্ব দৃশ্য তুলে ধরা হয়েছে।এই দ্বীপে কোরাল পাথরের ছড়াছড়ি ।এটি যেন নীল পানির এক রাজপুরী।কচ্ছপের অবাধে ঘুরে বেড়ানো,কাঁকড়ার দল বেঁধে আল্পনা আঁকার দৃশ্য এই দ্বীপকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এর এক লীলাভূমিতে পরিণত করেছে।
‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় চাঁদের আলোয় নীলনদের অপরূপ সৌন্দর্য ধরা পড়েছে।অন্যদিকে উদ্দীপকে সেন্ট মার্টিনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এর মনোমুগ্ধকর বর্ণনা দেওয়া হয়েছে;যা না দেখলে প্রকৃতির সৌন্দর্য অনেক লীলাভূমিই অদেখা থেকে যেত।উপযুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে তাই বলা যায়,নীলনদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বিচারে,মিশর ভ্রমণে না গেলে নীলনদের সৌন্দর্য ও অদেখাই রয়ে যেত।
প্রশ্ন ২.
ক)নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-এর লেখকের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তর: ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’-এর লেখকের জন্মস্থান আসামের করিমগঞ্জ।
খ)এই নীলের জল দিয়ে এ দেশের চাষ হয় –কেন?
উত্তর:মিশরে নীলনদ ছাড়া অন্য কোনো পানির উৎস্ না থাকায় নীলনদের পানি দিয়ে চাষ করা হয়।
মরুভূমির দেশ মিশর।এখানে একমাত্র জলাশয় নীলনদ।এই অঞ্চলের চাষের কাজে তাই নীলনদের পানি ব্যবহার করা হয়।নীলনদ মিশরের শুষ্ক মাটিকে সরস করে।
গ)উদ্দীপকে কামাল ও তার বন্ধুদের ভ্রমণ আর লেখকের ভ্রমণের উদ্দেশ্য একই –ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:ইতিহাসের সন্ধানে ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনার লেখক এবং উদ্দীপকের কামাল ও তার বন্ধু ভ্রমণ করেছে।
নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’একটি ভ্রমণকাহিনি ।ভ্রমণপিয়াসী লেখক সৈয়দ মুজতবা আলী তার রচনার মধ্য দিয়ে একটি দেশ ও জাতির ইতিহাস –ঐতিহ্যের বিষয়গুলো ফুটিয়ে তোলেন।লেখক মিশরে গিয়ে ঐতিহাসিক পিরামিড দেখেছেন।পৃথিবীর এই সপ্তাশ্চর্য দেখে লেখক বিস্মিত হয়েছেন।জেনেছেন পিরামিড তৈরির পিছনের ইতিহাস।
উদ্দীপকের কামালও তার বন্ধু মুঘল সম্রাটের স্থাপত্য দেখতে ঢাকায় আসে।ঢাকা এসে সে লালবাগের দুর্গ দেখেছে,দেখেছে পরীবিবিরি মাজার ও শাহজাদা আজমের মসজিদ।কামালরা স্থাপত্যকলা দেখার সাথে সাথে জেনেছে মুঘলদের ইতিহাস।ইতিহাসের সন্ধানের বন্ধুসহ কামাল ও লেখক ভ্রমণে বের হয়েছে।তাই বলা যায়,কামাল ও তার বন্ধুদের উদ্দেশ্য এবং লেখকের ভ্রমণের উদ্দেশ্য এক।
ঘ) ‘লালবাগ দুর্গের স্থাপত্যশৈলীর সাথে পিরামিডের স্থাপত্যশৈলীর মিল খঁজে পাওয়া যায়।’মতটি বিশ্লেষণ কর।
উত্তর: ‘লালবাগ দুর্গের স্থাপত্যশৈলীর সাথে পিরামিডের স্থাপত্যশৈলীর মিল খঁজে পাওয়া যায়’-উক্তিটি যথার্থ।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় মিশরের ঐতিহ্যের চিত্র ফুটে উঠেছে।মিশরের একটি অনবদ্য ঐতিহ্য হলো পিরামিড।ফারাওরা পাথর দ্বারা এই পিরামিড তৈরি করেছে।এই শক্ত পিরামিডে ফারাওদের মমি সংরক্ষণ করা হতো।এখন এই পিরামিড তার শৈল্পিক স্থাপত্যকলা হিসেবে ঐতিহ্যের অংশে পরিণত হয়েছে।
উদ্দীপকে ঢাকার লালবাগের দুর্গের কথা বলা হয়েছে।লালবাগের দুর্গ মুঘলদের স্থাপত্যশিল্প।এই দুর্গে মুঘলদের স্থাপত্য ঐশ্বর্য লুক্কায়িত আছে।এই দুর্গে রয়েছে পরীবিবির মাজার ।মুঘলদের মৃত্যুর পরে এই লালবাগের দুর্গে সমাধিস্থ করা হয়েছে। ‘নীলনদ আর পিরামিডের দেশ’রচনায় পিরামিডের স্থাপত্যশৈলী সম্পর্কে জানা যায়।পিরামিড ফারাওদের (সম্রাট)সৃষ্টি এবং মৃত্যুর পরে ফারাওদের এখানে মমি করে রাখা হত।উদ্দীপকের লালবাগের দুর্গ ঐতিহাসিক স্থাপত্যকলা।এটি মুঘলদের নির্মিত ,এখানে শায়িত আছে মুঘলরা।তাই বলা যায়,লালবাগের দুর্গের স্থাপত্যশৈলীর সাথে পিরামিডের স্থাপত্যশৈলীর মিল পাওয়া যায়।

ষষ্ঠ শ্রেণি - ইংরেজি (part-2)


Congratulations! Well done!
Lesson 2 Congratulations! Well done! (কানগ্র্যাচুলেইশনজ! ওএল ডান!) – অভিনন্দন! শাবাশ!
A. We often use some routine expressions in our everyday conversations. Read the following conversations and see some of the different ways in which we can respond to a good or bad news. (উঈ অফন ইউজ ইন সাম রুটিন ইকসপ্রেশনজ ইন আউআর এভরিডেই কনভাসেইশনজ।রীড দা ফলোইঙ কনভাসেইশনজ অ্যানড সী সাম অভ দা ডিফরানট ওয়েইজ ইন উইচ উঈ ক্যান রিসপনড টু আ গুড ওর ব্যাড নিউজ।) – আমরা আমাদের দৈনন্দিন কথোপকথনে কিছু নিয়মতান্ত্রিক অভিব্যক্তি ব্যবহার করি।
Word-meaning :
Often = প্রায় Use = ব্যবহার করা
Routine = স্বাভাবিক Expression = অভিব্যক্তি
Everyday = প্রতিদিন Different = ভিন্ন
Way = পথ Respond = প্রতিক্রিয়া
জানানো News = সংবাদ Elder = বড়
Study = প্রায়, Parents = ব্যবহার করা
Live = বাস করা Small = ছোট
Town = শহর Distric = জেলা
Talk = কথা বলা Fine = ভালো
Result = ফলাফল Get = পাওয়া
Test = পরীক্ষা Proud = গর্বিত
Take care = যত্ন নেওয়া
(i) Bithi,s elder brother Babul goes to a college in Dhaka. Bithi and her parents live in a small town in Tangail district. Babul is talking to his father over telephone. (বিথিস এলডার ব্রাদার বাবুল গোউজ টু আ কলিজ ইন ঢাকা।বিথি অ্যানড হার পেআরানটস লিভ ইন আ স্মোল টাউন ইন ডিসট্রিকট।বাবুল ইজ টোকিং টু হিজ ফাদার ওউভার টেলিফোন।) – বিথির বড় ভাই ঢাকায় একটি কলেজে পড়াশোনা করে।বিথি এবং তার পিতা-মাতা টাংগাইল জেলার একটি ছোট শহরে বাস করে। বাবুল টেলিফোনে তার বাবার সাথে কথা বলছে।
Babul : Hello, Dad! (বাবুল হালৌ, ড্যাড!) – বাবুল : হ্যালো, বাবা!
Father : Babul? How are you? (বাবুল? হাউ আর ইউ?) – পিতা : বাবুল? তুমি কেমন আছো?
Babul : Fine, Dad. I just tot my exam result. (বাবুল: ফাইন, ড্যাড।আই জাসট গট মাই ইগজ্যাম রেজালট।আই,ভ গট অ্যান A ইন মাই ইংলিশ টেস্ট!) – বাবুল : ভালো, বাবা।আমি এইমাত্র আমার পরীক্ষার ফল পেলাম।আমি আমার ইংরেজী পরীক্ষায় A পেয়েছি।
I,ve got an A in my English test! ( Dad : Well done, son! I,m so proud of you! (ড্যাড : ওএলডান, সান!আই,ম সো প্রাউড অভ ইউ!) – বাবা : শাবাশ, আমার পুত্র! আমি তোমাকে নিয়ে খুবই গর্বিত!
Babul : Thanks, Dad. I,ve to go now. I,ll call you again. (বাবুল : থ্যাঙ্কস, ড্যাড।আই,ভ টু গোউ নাউ।আই,ল কোল ইউ আগেন) – বাবুল : ধন্যবাদ, বাবা।আমাকে এখন যেতে হবে।আমি আপনাকে পুনরায় ফোন দেবো।
Dad : Bye, son. Take care. (ড্যাড : বাই, সান।টেইক কেয়ার।) – পিতা : বিদায়, পুত্র।শরীরের যত্ন নিও।
Babul : You too, Dad, Bye! (বাবুল : ইউ টু, ড্যাড।বাই!) – তুমিও, বাবা।বিদায়!
Singer = সঙ্গীত শিল্পী Love = ভালোবাসা
Folk song = লোতগীতি Popular = জনপ্রিয়
Young generation = তরুণ প্রজন্ম Happy = সুখি
Hear = শোনা Hit = জনপ্রিয়
Congratulation = অভিনন্দন Album = সংগীত বা গান সংবলিত অ্যালবাম।
(ii) Rahul is a good singer. He loves to sing folk songs and is quite popular with the young generation. His new album has just come out . (রাহুল ইজ আ গুড সিঙার। হি লাভস টু সিঙ ফৌক সঙজ অ্যানড ইজ কুআইট পপিউলার উইদ দা ইয়াং জেনারেশন হিজ নিউ অ্যালবাম হ্যাজ জাসট কাম আউট।) – রাহুল ভালো গায়ক। সে লোকসংতীত গাইতে পছন্দ করে এবং সে তরুণ প্রজন্মের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। সম্প্রতি তার নতুন সংগীত অ্যালবাম বের হয়েছে।
Nina : Hello, Rahul! You look very happy today! (নিনা : হালৌ, রাহুল!ইউ লুক ভেরি হ্যাপি টাডেই!) – নিনা : ওহে, রাহুল! তোমাকে আজ খুব খুশি দেখাচ্ছে!
Rahul : I am happy. I just heard that my new album of Lalon,s songs has been a hit! (রাহুল : আই অ্যাম হ্যাপি।আই জাসট হাড দ্যাট মাই নিউ অ্যালবামটি অভ লালনজ সঙজ হ্যাজ বীন আ হিট!)- রাহুল : আমি খুশি।আমি এইমাত্র জানতে পেরেছি যে আমার লালন গীতির নতুন অ্যালবামটি জনপ্রিয় হয়েছে!
Nina : Oh, great! Congratulations! (নিনা : ওহ, গ্রেইট!কানগ্রাচুলেইশনজ!)- নিনা : ওহ, দারুণ! অভিনন্দন!
Rahul : Thanks, Nina. I can,t tell you how happy I am! (রাহুল : থ্যাঙ্কস, নিনা।আই কা:নট টেল ইউ হাউ হ্যাপি আই অ্যাম!) – রাহুল : ধন্যবাদ, নিনা।আমি তোমাকে ভাষায় প্রকাশ করতে পারবো না যে আমি কত খুশি!
(iii) Manzoor is a student of class six in a Government High School in Rajbari. Recently there was an inter-school essay competition on the occasion of our Independence Day. Manzoor had participated and got a prize. (সনজুর ইজ আ স্ট্যিউডনটস অভ ক্লাস সিক্স ইন আ গাভানমানট হাই স্কুল ইন রাজবাড়ি।রীসনটলি দেয়ার ওঅজ অ্যানড গট আ প্রাইজ।)- মঞ্জুর রাজবাড়ির একটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী।সম্প্রতি সেখানে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে একটি আন্ত-বিদ্যালয় রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।মঞ্জুর তাতে অংশগ্রহণ করেছিল এবং পুরস্কার পেয়েছিল।
Raj : Hello. Manzoor! What,s the matter? You look excited! (রাজ : হালৌ, মঞ্জুর!ওঅটস দা ম্যাটার? ইউ লুক ইকসাইটিড!)- রাজ : ওহে, মঞ্জুর! কী ব্যবপার? তোমাকে উত্তেজিত দেখাচ্ছে!
Manzoor : You remember the competition, I took part? (ইউ রিমেম্বার দা কমপাটিশন, আই টুক পা:ট?) - মঞ্জুর : আমি প্রতিযোগিতাই অংশ নিয়েছিলাম, তোমার মনে আছে কি?
Raj : Yes, I do. What happened? (ইয়েছ,আই ডু, ওঅট হ্যাপানড?) – রাজ : হ্যাঁ, মনে আছে।কী ঘটেছিল?
Manzoor : I am happy that I,ve won the competition!
In fact, I,ve won the first prize! (আই অ্যাম হ্যাপি দ্যাট আই হ্যাভ ওউন দা ফা:স্ট প্রাইজ।) – মঞ্জুর : আমি খুশি যে আমি প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করেছি।প্রকৃত পক্ষে আমি প্রথম পুরস্কার পেয়েছি।
Raj : Oh, that,s marvelous! Congratulation! Manzoor : Thanks, Raj. (রাজ : ওহ, দ্যাটস মাভলাস!কানগ্র্যাচুলেইশন!) – রাজ: ওহ, খুবই চমৎকার!
Language Focus :
When we are glad or happy to hear about any good news, we usually express our happiness with these expressions : Congratulations! Well done! That,s marvelous! That,s Wonderfuf! Great!, etc. In return the other person usually says, Thanks or Thank you. (ওএন উই আর গ্লাড ওর হ্যাপি টু হিআর আবাউট এনি গুড নিউজ, ঊই ইঊজালি ইকসপ্রেস আউআর হ্যাপিনিস উইদ দীজ ইকসপ্রেশনজ : কানগ্র্যাচুলেইশনজ! ওএল ডান! দ্যাটস মাভ্যালস!দ্যাটস ওনডার ফল গ্রেইট, ইটিসি।ইন রিটান দা আদার পা:সন ইঊজালি সেইজ, থ্যাঙ্কস ওর থ্যাংঙ্ক ইউ।)- যখন আমরা কোনো ভালো সংবাদ শুনে, খুশি অথবা আনন্দিত হই, আমরা সাধারণত ধন্যবাদ অথবা তোমাকে ধন্যবাদ বলে।
A1. Discuss with your friends the meanings of: generation, album, hit as they have been used in the conversations above. (ডিসকাস উইদ ইয়োর ফ্রেনডজ দা মীনিঙজ অভ : জেনারেইশন, অ্যালবাম, হিট অ্যাজ দেই হ্যাভ বীন ইউজড ইন দা কনভাসেইশনজ আবাভ।) – তোমার বন্ধুদের সাথে জেনেরেইশন, হীট এর অর্থগুলো আলোচনা করো যেভাবে সেগুলো উপরের কথোপকথনে ব্যবহৃত হয়েছে।
The words album and hit can be used in more than one meaning. Discuss in groups and see if you can guess the other meanings. (দা ওয়াডজ অ্যালবাম অ্যালবাম অ্যানড হীট ক্যান বী ইঊজড ইন মোর দ্যান ওআন মীনিঙ।ডিসকাস ইন গ্রুপস অ্যানড সী ইফ ক্যান গেস দা আদার মীনিংজ) – অ্যালবাম ও হীট শব্ধগুলো একাধিক অর্থে ব্যবহৃত হতে পারে।দলবদ্ধভাবে আলোচনা করো এবং অন্য অর্থগুলো ‍অনুধাবন করতে পার কিনা তা দেখ।
Ans :
Myself : Hi, Alam. How,re you? (মাইসেলফ : হাই, আলম।হাউর ইউ?) আমি নিজে, ওহে, আলম।তুমি কেমন আছো? Alam : Fine, and you? (আলম: ফাইন অ্যানড ইউ?)- আলম: ভালো এবং তুমি কেমন আছো?
Myself : I,m ok. Do you know what does generation mean? (মাইসেলফ: আই অ্যাম ওকেই।ডু ইউ নোউ ওঅট ডাজ জেনারেইশন মীন?)- আমি নিজে: আমিও ভালো তুমি কি জানো জেনারেইশন বলতে কী বোঝায়?
Alam : Yes, of course! It means all the people who were born at about the same time (আলম : ইয়েস, অভ কোস! ইট মীনজ ওল দা পীপল হু ওআর বোন অ্যাট দা সেইম টাইম।) – আলম।তুমি কেমন আছো?
Myself : Hi, Leman. (মাইসেলফ : হাই, লিমন।) – আমি নিজে: ওহে, লিমন।
Lemon : Hello! (লিমন: হালৌ: ওহে।
Myself : Do you know what album is? (মাইসেলফ: ডু ইউ নোউ ওঅট অ্যালবাম ইজ?) – তুমি কি জানো অ্যালবাম কী?
Lemon : Yes, it means the collection of songs of a singer. (লিমন: ইয়েস, ইট মীনজ দা কালেকশন অভ সঙজ অভ আ সিঙার।) – হ্যাঁ, এটি বলতে কোনো গায়কের গানের সংগ্রহকে বোঝায়।
Myself : Thanks, and what does hit mean? (মাইসেলফ: থ্যাঙ্কস, অ্যানড ওঅট ডাজ হীট মীন?) – আমি নিজে: ধন্যবাদ এবং হীট বলতে কী বোঝ?
Lemon : Hit means to become popular. (লিমন: হীট মীনজ টু বিকাম পপিউলার) – লিমন: হীট বলতে বোঝায় জনপ্রিয় হওয়া।
Myself : Thank you friends. Bye. (মাইসেলফ: থ্যাঙ্ক ইউ ফ্রেনডজ, বাই।) –আমি নিজে: ধন্যবাদ বন্ধুরা, বিদায়।
Friends : Bye. (ফ্রেনডজ: বাই।) – বিদায়।

পঞ্চম শ্রেনি - (part-2)


সুন্দরবনের প্রাণী
১.শব্দগুলো পাঠ থেকে খুজেঁ বের করি।অর্থ বলি।
অপার,সম্ভার ,রয়েল,ভয়ঙ্কর ,অমূল্য, বিলুপ্ত
শব্দাঅর্থ :
অপার –অগাধ,অসীম। সম্ভার –বিভিন্ন উপাদান ,বিভিন্ন জিনিস ।
রয়েল-রাজকীয়। ভয়ঙ্কর-ভীষণ, ভীতিজনক ,অত্যন্ত।
অমূল্য –যার মূল্য নির্ধারণ করা যিায় না । বিলুপ্ত-যা লোপ পেয়েছে।
২.ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি ।র অমূল্য ,অপার ,সম্ভার ,রয়েল ,ভয়ঙ্কর ,বিলুপ্ত
উত্তর :ক.বাংলাদেশ অপার সৌন্দর্যে ভরপুর।
খ.প্রকৃতির অপার সম্ভার সমুদ্রের নিচে রয়েছে ।
গ.বাংলাদেশের নামের সঙ্গে জড়িয়ে আছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার ।
ঘ.বাঘ দেখতে যেমন সুন্দর ,তেমনি আবার ভয়ঙ্কর ।
ঙ.রয়েল বেঙ্গল টাইগার বাংলাদেশের অমূল্য সম্পদ ।
চ.শকুন বাংলাদেশে এখন বিলুপ্ত প্রায় পাখি।
৪.নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
ক.ক্যাঙ্গারু ও সিংহ বললেই কোন কোন দেশের কথা মনে হয়?
উত্তর :ক্যাঙ্গারু ও সিংহ বললেই অস্টেলিয়া ও আফ্রিকার কথা মনে হয় ।
খ.বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে তুমি যা জান লেখ ?
উত্তর :বিভিন্ন ধরনের বাঘ সম্পর্কে আমি যা জানি তা তুলে ধরা হলো –
১.রয়েল বেঙ্গল টাইগার :বাঘদের সবচেয়ে বিখ্যাত হলো রয়েল বেঙ্গল টাইগার ।বিখ্যাত এই বাঘের আবাসস্থল সুন্দরবন ।গায়ে ডোরাকাটা যেমন দেখতে সুন্দর তেমনি ভয়ঙ্কর ।
২.চিতাবাঘ:সবচেয়ে দ্রুত গতির বাঘ হলো চিতাবাঘ।এছাড়াও এই বাঘের অন্যতম বৈশিষ্ট হলো এরা গাছে উঠতে পারে ,যা অন্যান্য বাঘ পারে না ।
৩.ওলবাঘ.একসময় অন্যান্য বাঘের পাশাপাশি সুন্দরবনে ওলবাঘ নামে এক জাতীয় বাঘ ছিল।কিন্তু বর্তমানে এ ধরনের বাঘ আর দেখা যায় না ।
গ.দেশের জন্য পমুপাখি ,জীবজন্তু কী উপকার করে তা নিজের ভাষায় লেখ?
উত্তর :পশুপাখি ও জীবজন্তু ,দেশের অমূল্য সম্পদ ।পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় এদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।দেশকে নানাপ্রকার প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে রক্ষার পেছনে এসব প্রাণিকুলের অবদান রয়েছে ।একটি ঐতিহ্য রক্ষায় কোনো কোন প্রাণীর গুরুত্ব অবদান ।যেমনঃরয়েল বেঙ্গল টাইগারের সাথে বাংলাদেশ ,ক্যাঙ্গারুর সাথে অস্টেলিয়া এবং সিংহের নাম বললেই আফ্রিকার কথা মনে পড়ে যায়।
ঘ. শকুন কীভাবে মানষের উপকার করে?
উত্তর:শকুন আমাদের চারপাশের যাবতীয় অখাদ্যকে নিজের খাদ্য হিসাবে বিবেচনা করে ।মানুষের পক্ষে যা কিছু ক্ষতিকর ,সেই আর্বজনা কেয়ে ফেলে শকুন আমাদের চারপাশ বসবাসের উপযোগী করে রাখে ।আর এভাবে নোংরা আর্বজনা দূর করে শকুন মানুষের উপকার করে ।
ঙ.পশুপাখি জীবজন্তু না থাকলে প্রকৃতির কী বিপর্যয় ঘটবে বলে তোমার মনে হয় ?
উত্তর :গাছপালার মতোই বন্য পশুপাখি জীবজন্তু স্বাভাবিক পরিবেশ রক্ষার জন্য অপরিহার্য।এরা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য নানা ভাবে সাহায্য করে থাকে ।পৃথিবীতে কোন প্র্রাণীই অপ্রয়োজনীয় নয় ,কোন না কোনভাবে তারা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় অবদান রাখে । যেমন :শকুন মানুষের যা ক্ষতিকর সেইসব আর্বজনা খেয়ে পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন রাখে ।কেচোঁ মাটির উর্বরতা বাড়ায় ।পৃথিবীতে পশুপাখি – জীবজন্তু না থাকলে পরিবেশের ভারসাম্য ব্যাঘাত ঘটত ।ফলে দেখা দিবে নানা রকম প্রাকৃতিক দূর্যোগ।এসবের কারণে পৃথিবীতে মানুষের জীবনধারণ হুমকির মধ্যে পড়বে বলে আমার মনে হয় ।
৫.নিচের বাক্য দুটি পড়ি।
নিচর বাক্য গুলোতে কী কী পদ আছে তা লেখ।
সুন্দরবনে বাঘ ছাড়াও আছে নানা রকমের হরিণ ।কোনিটার বড় বড় শিং ,কোনটার গাঢে আবার ফোটা ফোটা সাদা দাগ।এদের বলে চিত্রা হরিণ ।
উতাতর : নিচে সেগুলো আলাদা করে দেখানো হলো –
বিশেষ্য-সুন্দরবনে ,বাঘ,রকমের ,হরিণ,শিং ,গায়ে ,দাগ।
বিশেষন-নানা,বড় বড়,ফোটা ফোটা ,চিত্রা ,সাদা।
সর্বনাম-কোনটার ,এদের ।
ক্রিয়া-আছে ,বলে। অব্যয়-ছাড়াও।
৬.নিচের নির্দেশনা অনুযায়ী বাংলাদেশের যে কোন একটি প্রাণি সম্পর্কে রচনা লিখি।
উত্তর:
সূচনা:হাতি পৃথিবীর বৃহৎ স্থলচর প্রাণী ।এটি শরীরের দিক থেকেই বড় নয় ,বুদ্ধিতেও অন্যান্য পশুকে হার মানায় ।এটি দলবদ্ধভাবে চলতে পছন্দ করে ।
আকৃতি:হাতির মাথা প্রকান্ড বড় ও গোলাকার ।কান দুটি কুলার মতো ।এর চারটি বড় বড় থামের মতো পা আছে।এর লেজ ও চোখ শরীরের তুলায় অনেক ছোট ।এর লম্বা একটি শুঁড়ও মুলার মতো দুটি দাঁত আছে ।এরা ৭ থেকে ৮ হাত উঁচু এবং ৮থেকে ১০ হাত পর্যন্ত লম্বা হয়।হাতি প্রতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ কিলোমিটার বেগে হাঁটতে পারে ।
প্রকৃতি:হাতি গভীর অরণ্যে থাকার সময় অত্যন্ত হিংস্র থাকে ।এ সময় এরা কোন প্রাণীকে কাছে ঘেঁষতে দেয় না ।তবে পোষ মানলে এরা শান্ত হয় ।পায়ের তলায় নরম মাংসপিন্ড থাকায় এদের চলা সময় কোন শব্দ হয় না ।এরা ৭০ থেকে ৮০ বছর পর্যন্ত বাচেঁ।
রং:হাতি সাধারণত ধূসর বণের হয়ে থাকে ।তবে অঞ্চল ও প্রজাতিভেদে কিছু হাতি ঈষৎ কালচে বা ঈষৎ সাদা বর্ণের হয়ে থাকে ।এছাড়াও হাতির কোনো কোনো প্রজাতি সাদা বর্ণের হয় ।আমাদের সাধারণত ধূসর বর্ণের হাতিই দেখা যায় ।
যেসব স্থানে দেখা যায় :পৃথিবীর নানা দেশে হাতির দেখা মিলে ।এছাড়াও পাহাড়ি অঞ্চলে এদের পাওয়া যায় ।এরা দলবদ্ধভাবে থাকে ।এরা বাংলাদেশের বান্দরবন ,রাঙামাটি ,খাগড়াছড়িও কক্সবাজার জেলায় বাস করে ।এছাড়া ও ভারত,লাওস ,ভিয়েতনামা,নেপাল,মিয়ানমার,থাইল্যান্ডও আফ্রিকার জঙ্গলে হাতি পাওয়া যায় ।আবাসস্থল:হাতি গভীর অরণ্যে বাস করে ।
খাদ্যাভ্যাস :হাতির প্রিয় খাদ্য কলাগাছ ।এছাড়াও জঙ্গলের লতা-পাতা,ঘাস ও অন্যান্য শস্য এরা খায়।একেকটি হতি দৈনিক গড়ে ২৫০ কেজি খাবার খায়।
উপসংহার:হাতি আমাদের দেশের প্রণিসম্পদ ।বর্তমানে অবৈধভাবে হাতি শিকারের কারণে দিন দিন এদের সংখ্যা কমে যাচ্ছে ।তাই অবৈধভাবে হাতি শিকারের হাত থেকে এদেরকে বাঁচাতেসরকারি ওবেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে ।
৭.ঠিক উত্তরটিতে টিক চিহ্ন দেই ।
উত্তর:ক.৩.অস্ট্রেলিয়া খ.১.সিংহ
গ.৩.রাঙামাটি ও বান্দরবনের ঘ.২.শকুন
ঙ.২.চিত্রা হরিণ

চতুর্থ শ্রেণি - বাংলা (part-2)


পালকির গান , বড় রাজা ছোট রাজা
*** পালকির গান ***
সত্যেন্দ্রণাথ দত্ত
২.শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি।
গগন, আদুল, পাটা, ভনভনিয়ে , কষে ,হাটুরে,ধুঁকছে,অঙ্গ, স্তব্ধ, ধায়,শুষছে।
উত্তর:
গগন-আকাশ। আদুল-খালি গায়ে বা জামা কাপড় ছাড়া।
পাটা-পট্ট,তক্তা, ফলক। ভনভনিয়ে-ভনভন শব্দ করে এমন।
কষে-জোরে। হাটুরে-জিনিসপত্র কেনার জন্য যে হাটে যায়।
ধুঁকছে-হাঁপাচ্ছে। অঙ্গ-দেহ, শরীরের অংশ।
স্তব্ধ-নিস্পন্দ,নীরব। ধায়-ছোটে বা ছুটে চলে।
শুষছে-তরল পদার্থ টেনে নিচ্ছে।
৩.ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
পাটার, ময়না, আদুল, হাটুরেরা, গগনে, দুধের চাঁছি পালকি।
উত্তর:
ক.সকালে পূর্ব গগনে সূর্য ওঠে।
খ.শিশুরা বাড়ির উঠানে আদুল গায়ে খেলা করছে।
গ.পাটার ওপর বসে দোকানদার জিনিস বিক্রি করছেন।
ঘ.ময়না মনের আনন্দে মিষ্টি বানাচ্ছেন।
ঙ.হাটের শেষে হাটুরেরা বাড়ি ফিরছেন।
চ.খোকা দুধের চাঁছি খেতে ভালোবাসে।
ছ.পালকি চড়ে বউ নাইওরে যান।
৫.নিচের শব্দগুলো দেখি।এ ধরনের আর ও কয়েকটি শব্দ লিখি।
উত্তর:
ক.শনশন খ.হনহন গ.পিলপিল।
ঘ.গমগম। ঙ.ঝনঝন। চ.মড়মড়।
৬.প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
ক.দুপুরের রোদে পালকির বেহারাদের কী অবস্থা হয়েছে?
উত্তর:দুপুরের প্রচন্ড রোদ মাথায় পালকির বেহারারা পালকি কাঁধে এগিয়ে চলছে।অসহ্য গরমে তারা হাঁপিয়ে উঠছে।মনে হয় যেন আকাশ থেকে আগুন ঝড়ে পড়ছে।এর মধ্যে টলতে টলতে বেহারারা গান করতে করতে ঘেমে নেয়ে গন্তব্যে ছুটে যাচ্ছে ।অসহ্য গরমে তাদের খুবই করুণ অবস্থা।
খ.পাটায় বসে ময়রা কী করছেন?
উত্তর:রোদে প্রচন্ড তাপে মানুষজন সব হাঁপিয়ে উঠেছে।কেনাবেচা তেমন হচ্ছে না।পাটায় বসে ময়রার চোখ বুজে আসছে।ঘুমের আবেশে জোরে জোরে ঢুলছে।
গ.হাটুরে কোথায় যাচ্ছেন।
উত্তর:কড়া রোদের তাপে মানুষ অতিষ্ঠ।তাই একেবারে প্রয়োজন না হলে কেউ ঘর-বাড়ি থেকে বের হচ্ছে না।হাটুরেদের বেচাকেনা ও তাই তেমনটা নেই।দুপুর হতেই হাট ভেঙে যায়।ক্লান্ত শরীর নিয়ে তখন তারা বাড়ির দিকে ধেয়ে চলে।
ঘ.কুকুরগুলো ধুঁকছে কেন?পাঁচটি বাক্য লেখ।
উত্তর:সূর্য এর প্রচন্ড তাপে অসহ্য গরম লাগছে।যেন আকাশ থেকে সূর্য আগুন ছড়িয়ে দিচ্ছে।মানুষ , পশুপাখি ,জীবজন্তু সবাই হাঁপিয়ে উঠেছে।কুকুরগুলো ও অসহ্য গরমে ক্লান্ত হয়ে ধুলো শুঁকছে আর ধুঁকছে।
ঙ.বেহারারা পালকিতে কী নিয়ে যাচ্ছেন?
উত্তর:যারা পালকি বয়ে লোকজন আনা-নেওয়া করেন তাদেরকে বেহারা বলে।আমাদের দেশের বিয়েতে বর কনেকে বহন করার জন্য সাধারণত পালকির ব্যবস্থা করা হয়।এদেশে এটি একটি সংস্কৃতি।তাই বেহারা পালকিতে বর-কনেকে বহন করে নিয়ে যাচ্ছেন
** বড় রাজা ছোট রাজা **
১.শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি।অর্থ বলি।
দিগবিজয় ,সেনাপতি, রাজত্ব,জয়ঢাক, চর, দূত,অগোচর,খাপ্পা,মন্ত্রণা,অনুবীক্ষণ, ফৌজ,অসত্র, সন্ধি,রথ-রথী, ঝুপঝাপ,রাজ্য, মুঠো।
উত্তর:
দিগবিজয়-চারদিকের নানা জায়গা জয় করা।
সেনাপতি-সেনাদলের প্রধান, প্রধান সৈনিক।
রাজত্ব-রাজার শাসন যেখানে চালু আছে।
জয়ঢাক-জয়ী হওয়ার পর যে ঢাক (এক ধরনের বাদ্য)বাজানো হয়।
চর-গোপন খবর সংগ্রহ করে দেন যিনি।যুদ্ধের কৌশল হিসেবে এই চর নিয়োগ করা হয়।
দূত-বার্তাবাহক। অগোচর-চোখের আড়াল। মন্ত্রনা-পরামর্শ।
অণুবীক্ষণ-মাইক্রোস্কোপ, এমন একটি যন্ত্র যার মাধ্যমে ছোট জিনিসকে বড় দেখা যায়।
ফৌজ-সৈনিক। অস্ত্র-হাতিয়র। সন্ধি-বন্ধুত্ব।
রথ-রথী-বিশেষ ধরনের গাড়ি ও তাতে চড়ে যুদ্ধ করেন যিনি।
ঝুপঝাপ-পতনের শব্দ। রাজ্য-রাষ্ট্র,যে দেশে পৃথক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত আছে।
মুঠো-মুষ্টি।
২. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি।
ফাঁপরে, অন্যত্র, আন্দাজ, জয়ঢাক,দিগবিজয়, রাজসিংহাসনে।
উত্তর:
ক.সমস্ত ছোট রাজ্য জয় করে রাজা রাজসিংহাসনে বসলেন।
খ.রাজার খামখেয়ালিতে মন্ত্রী মহা ফাঁপরে পড়লেন।
গ.রাজা দিগবিজয় করে এসেছেন।
ঘ.শিকারের খোঁজে রাজা অন্যত্র যাচ্ছেন।
ঙ.রাজ্য জয়ের আনন্দে চারিদিকে জয়ঢাক বাজছে।
চ.রাজা আন্দাজ করলেন ছোট রাজা পালিয়ে যেতে পারেন।
৪.বাক্য রচনা করি।
রাজ্য, চর, রথ, মুঠো,রাজসিংহাসন।
উত্তর:
রাজ্য-এ দেশ এক সময় কয়েকটি রাজ্যে বিভক্ত ছিল।
চর-গোয়েন্দাদেরকে ও এক ধরনের চর বলা হয়।
রথ-রাজায় রথে চড়ে শিকারে যান।
মুঠো-এক মুঠো গুড় ও এক চিমটি লবণ দিয়ে বাড়িতে স্যালাইন তৈরি করা যায়।
রাজসিংহাসন-রাজা যে সিংহাসনে বসে রাজ্য পরিচালনা করেন তাকে রাজসিংহাসন বলে।
৫.বাম পাশের শব্দাংশের সাথে ডান পাশের ঠিক শব্দাংশ মিলিয়ে বাক্য পড়ি ও লিখি।
উত্তর:
বড় রাজা আর ছোট রাজা –দিগবিজয় করতে চললেন।
ক্রমে ক্রমে মস্ত বড় এই পৃথিবী –বড় রাজা জয় করে ফেললেন।
ছোট শহর এতটাই ছোট যে –সেখানে হাতি চলে না ,ঘোড়া চলে না।
বড় রাজার আঙুল ফুলে –ঢোল হয়ে ওঠল।
বড় বড় অস্ত্র –বড় জিনিসকেই লক্ষ করে।
৬.একই শব্দের অর্থ শিখি ও বাক্য তৈরি করি।
উত্তর:
চর-দূত=রাজা গুপ্তচর মারফত খবর পেলেন।
চর-নদীর চর=নদীতে চর জেগে উঠেছে।
চলা-পায়ে হাঁটা=চলার পথে তার সঙ্গে দেখা।
চলা-চালিত হওয়া=গাড়ি আবার চলতে শুরু করল।
৭.প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি।
ক.বড় রাজা কীভাবে রাজ্য জয় করতে বের হলেন?
উত্তর:বড় রাজা বের হলেন বড় বড় হাতি ,ঘোড়া, কামান,বন্দুক সাজিয়ে।মস্ত জয়ঢাক পিটিয়ে বড় বড় সেনাপতির সঙ্গে।আর বড় বড় রাজ্য জয় করতে করতে।
খ.বড় রাজা ছোট রাজার উপর রেগে গেলেন কেন?
উত্তর:বড় রাজা একে একে সব বড় বড় রাজ্য জয় করে ফেলেন।কিন্তু তিনি জানতে পারেন যে ছোট রাজা ছোট ছোট রাজ্য নিয়ে সুখে জীবনযাপন করছেন।তাই তিনি ছোট রাজার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।কিন্তু যুদ্ধে ছোট রাজাকে পরাজিত করতে না পেরে তার সাথে সন্ধির প্রস্তাব রাখেন।ছোট-রাজা বড় রাজার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে তিনি ছোটতে –বড়রেত সন্ধি হলে কী হয় তা জানেন কিনা জানতে চেয়ে তিরস্কার করে বলে বড় রাজা ছোট রাজার উপর রেগে গেলেন।
গ.বড় রাজা কেন ছোট রাজ্যকে জয় করতে পারলেন না?
উত্তর:বড় রাজার বড় বড় অস্ত্রশস্ত্র ,কামান,গোলাবারুদ থাকলেও ছোট রাজার রাজ্যে তিনি জয় করতে পারলেন না।কারণ ছোট রাজা ও তাঁর রাজ্যে এতই ছোট ছিল যে কেউ খালি চোখে তাকে দেখতে পায় না।তাঁর রাজ্যে হাতি –ঘোড়া কিছুই চলে না।এ কারণে বড় রাজা চেষ্টা করে ও ছোট রাজ্যকে জয় করতে পারলেন না।
ঘ.ছোট রাজা কেন সন্ধি করতে চাইলেন?
উত্তর:ছোট রাজা ও তাঁর রাজ্য এতটাই ছোট ছিল যে কেউ তা খালি চোখে দেখতে পায় না।বড় রাজা ও তাঁর সেনাপতিরা চোখে অণুবীক্ষণ যন্ত্র লাগিয়ে যুদ্ধ করে ও ছোট রাজ্যে জয় করতে পারেন না।তাই বড় রাজা সন্ধি করতে চাইলেন।
ঙ.বড় রাজা আর ছোট রাজার মধ্যে তোমার কাকে বেশি পছন্দ?কেন?
উত্তর:আমার ছোট রাজাকে বেশি পছন্দ।কারণ ছোট রাজা অল্পতেই তুষ্ট থাকেন।তিনি কারও ক্ষতি চান না ।তিনি কারও ক্ষতি করেন না ।তাঁর কাছে যা আছে তা নিয়েই তিনি সুখী।তাছাড়া তিনি এতটাই ক্ষুদ্র যে বড়দের হাত-পায়ের ফাঁক দিয়ে বেরিয়ে আসতে পারেন।তাকে কেউ আটকাতে পারে না।

তৃতীয় শ্রেণি - বাংলা (part-2)


হাটে যাব , ভাষাশহিদদের কথা , চল্ চল্ চল্ , স্বাদীনতা দিবসকে ঘিরে
*** হাটে যাব ***
ছড়াটিতে যা বলা হয়েছে –
এ ছড়াটিতে বলা হয়েছে গ্রামের হাট ও নদী পারাপারের কথা বলা হয়েছে ।ছোট্ট ঠেলেটি হাটে যেতে চায় । তাকে নদী পার হয়ে হাটে যেতে হবে কিন্তু সেখানে তো ঘাট নেই । তাই সে সে একজন মাঝিকে অনুরোধ করে তাকে নিয়ে যেতে । মাঝি তার কাছেটাকা চাইলে ছেলেটি জানায় তার কাছে টাকা পয়সা নেই । তখন মাঝি ছেলেটির মুখের মধুর হাসির বিনিময়ে তাকে পার করে দিতে চায় । ছেলেটি খুব খুশি হয় ।
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি । অর্থ বলি ।
নি- ঘাটা = যেখানে ঘাট নেই । যেখানে নৌকা ভিড়ানোর জায়গা নেই । কড়ি নেই কড়া নেই = টাকা পয়সা নেই ।
*** ভাষাশহিদদের কথা ***
রচনাটিতে যা বলা হয়েছে –
রচনাটিতে ১৯৫২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে ।পাকিস্থান সরকার উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করতে চেয়েছিল । কিন্তু এদেশের ছাত্র-জনতা তা মেনে মেয়নি । তাঁরা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে মিছিল করে । তাঁরা জীবন দিয়ে হলেও মায়ের ভাষার দাবি পূরণ করতে চায় । পুলিশ মিছিলে গুলি চালায় । তাঁদের জীবনের বিনিময়ে বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা হয়েছে । আমরা তাঁদের কখনো ভুলব না ।
১. শব্দগুলোর পাঠ থেকে খুঁজে বের করি । অর্থ বলি ।
থমথমে – বিপদের ভয়ে নীরব অবস্থা ।
মিছিল – শোভাযাত্রা
টগবগে – গরম হয়ে ওঠা, রাগে ইত্তেজিত হয়ে ওঠা ।
বেপরোয়া – ভয়হীন । কোনো বাধা নিষেধ মানে না এমন ।
হাসপাতাল – চিকিৎসালয় ।
ব্যবসায় – কারবার।
অসুস্থ – সুস্থ নয় ।
মাতৃভাষা – মায়ের মুখ থেকে শিশু যে ভাষা শেষে ।
আত্মত্যাগ – নিজের প্রাণ উৎসর্গ করা ।
অমর – যার মৃত্যু নেই ।
২. ক. তরুণদের মধ্যে সব সময় টগবগে ভাব ।
খ. একুশে ফেব্রুয়ারির মিছিলে খালি পায়ে যেতে হয় ।
গ. অসুস্থ মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয় ।
ঘ. বাংলা আমাদের মাতৃভাষা ।
ঙ. সবকিছুতে তার বেপরোয়া ভাব ।
চ. দেশের জন্য যাঁরা প্রাণ দেন তাঁরা অমর ।
৪. ক. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন ?
উত্তর: ৩. বরকত ।
খ. রফিকের বাবা কী করতেন ?
উত্তর: ২. ব্যবসায় ।
গ. আবদুস সালামের বাড়ি কোন জেলায় ?
উত্তর: ৪.ফেনী ।
৫. ক. কিছু কিছু গাছে নতুন পাতা গজিয়েছে ।
খ. পুলিশ মিছিল করতে নিষেধ করেছে ।
গ. টগবগে তরুণরা বেপরোয়া ।
ঘ. এই ভাষাশহিদেরা মাতৃভাষাকে ভালোবাসতেন ।
৬. নাম বুঝায় এমন শব্দ লিখি
মাসের নাম: ফেব্রুয়ারি , ফাল্গুন
ফুলের নাম : পলাশ, গাঁদা
জায়গার নাম : ঢাকা, ময়মনসিংহ ।
৭. ক. ভাষার দাবিতে ছাত্ররা জীবন দিয়েছিলেন ।
খ. লেখাপড়া না করে ভালো ফলাফল করা অসম্ভব ।
গ. বসন্তকালে গাছে নতুন পাতা গজায় ।
৮. ক. ছাত্র-জনতা কী দাবি জানিয়েছিল ?
উত্তর: ছাত্র-জনতা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানিয়েছিল ।
খ. পাকিস্থানিরা কী চেয়েছিল ?
উত্তর: পাকিস্থানিরা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার চেয়েছিল । তারা আমাদের মুখের ভাষা কেড়ে দিতে চেয়েছিল ।
গ. ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কে কে শহিদ হয়েছিলেন ?
উত্তর: ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি আবুল বরকত, রফিকউদ্দিন, আবদুল জব্বারসহ আরও অনেকেই শহিদ হয়েছিলেন । এদিন গুলি লেগেছিল আবদুস সালামের শরীরে । তিনিও পরে শহিদ হয়েছেন ।
ঘ. ভাষার জন্য যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন তাদের আমরা কী নামে ডাকি ?
উত্তর: . ভাষার জন্য যাঁরা প্রাণ দিয়েছেন তাদের আমরা ভাষাশহিদ নামে ডাকি ।
ঙ. রফিকউদ্দিন আহমদ কেন ঢাকায় এসেছিলেন ?
উত্তর: রফিকউদ্দিন সাহেব তাঁর বাবার কাজে সাহায্য করার জন্য এসেছিলেন ।
চ. আবদুল জব্বারের বাড়ি কোথায় ?
উত্তর: আবদুল জব্বারের বাড়ি ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে।
ছ. ভাষাশহিদেরা কেন জীবন দিয়েছিলেন ?
উত্তর: ভাষাশহিদেরা মাতৃভাষা তথা বাংলা ভাষার সম্মান রক্ষার জন্য জীবন দিয়েছিলেন । শহিদদের জীবনের বিনিময়ে মাতৃভাষা বাংলা আমাদের রাষ্ট্রভাষা হয়েছে ।
জ. ফেব্রুয়ারি মাসে ফোটে এমন তিনটি ফুলের নাম রিখি ?
উত্তর: ফেব্রুয়ারি মাসে ফোটে এমন কয়েকটি ফুল হলো- পলাশ, গাঁদা ও ডালিয়া ।
ঝ. ভাষাশহিদেরা কেন অমর ?
উত্তর:ভাষাশহিদেরা জীবন দিয়ে বাংলা ভাষার সম্মান রক্ষা করেছেন । তাঁদের আত্মত্যাগের কারণেই আমরা বাংলায় কথা বলতে পারছি । আমরা তাঁদের শ্রদ্ধা করি, স্মরণ করি । তাই তাঁরা অমর ।
৯. নিচের শব্দগুলো দিয়ে মুখে মুখে বাক্য বলি ও লিখি ।
পাতা – বসন্তকালে গাছে গাছে নতুন পাতা গজায় ।
ভাষা – বালা আমাদের মাতৃভাষা ।
ডাক্তার – আমি বড় হয়ে ডাক্তার হব ।
গুলি – পুলিশ মিছিলে গুলি করল ।
ত্যাগ – বিপদে বন্ধকে ত্যাগ করবো না ।
*** চল্ চল্ চল্ ***
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি ।
উর্ধ্ব – ওপরের দিক ।
উষা – ভোরবেলা ।
গগন – আকাশ ।
প্রভাত – সকাল ।
মাদল – ঢোলের মতো বাদ্যযন্ত্র ।
টুটাব – ভাঙব । দূর করব ।
নিম্নে – নিচে ।
তিমির – অন্ধকার ।
উতলা – ব্যাকুল ।
বিন্ধ্যাচল – বিন্ধ্য পর্বত ।
ধরণি –পৃথিবী ।
নবীন – নতুন ।
অরুণ - সকালের সূর্য ।
সজীব – সতেজ ।
প্রাতে – প্রভাতে ।
শ্মশান – মৃতদেহ পোড়ানোর স্থান ।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায বসিয়ে বাক্য তৈরি করি ।
ক. তিনি প্রভাতে বই পড়েন ।
খ. সাঁওতালরা নাচের সময় মাদল বাজায় ।
গ. আমরা নবীনদের বরণ করি ।
ঘ. তরুণটি সব সময় সজীব ।
ঙ. ধরণি খুবই সুন্দর ।
চ. মা সন্তানের জন্য উতলা হয়েছেন ।
ছ. বিন্ধ্যাচল একটি পর্বতের নাম ।
৪. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি ।
ক. মাদল বাজে কোথায় ?
১. ঊর্ধ্ব গগণে ।
খ. অরুণ প্রাতের দলে কারা আছে ?
৩. তরুণেরা ।
৬. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি ।
ক. সারি বেঁধে কারা চলেছে ?
উত্তর: তরুণেরা সারি বেঁধে চলেছে ।
খ. কারা তিমির দূর করবে ?
উত্তর: তরুণেরা তিমির দূর করবে ।
গ. বিন্ধ্যাচল কী ?
উত্তর: বিন্ধ্যাচল একটি পর্বতের নাম ।
৭. আগের চরণটি বলি ও রিখি ।
ক. ঊধ্ব গগণে বাজে মাদল
নিম্নে উতলা ধরনীতল ,
খ. উষার দুয়ারে হানি আঘাত
আমরা আনিব রাঙা প্রভাত ,
গ. নব নবীনের গাহিয়া গান
সজীব করিব মহাশ্মশান ,
*** স্বাদীনতা দিবসকে ঘিরে ***
রচনাটিতে যা বলা হয়েছে –
রচনাটিতে স্বাধীনতা দিবসকে ঘিরে নানা আয়োজনের কথা বলা হয়েছে । ক্লাসে ছবি আঁকার শিক্ষিাকা এসে দিনাটর কথা সবাইকে বলেন ।তাঁর কথামত ছেলেমেয়েরা দুটো দলে ভাগ হলো । তারপর সবাই খুব উৎসাহ নিয়ে শ্রেণিকক্ষ সাজানোর কাজে লেগে গেল । ওরা রংপেন্সিল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ছবি আঁকলো,রঙিন কাগজ দিয়ে ফুল – শেকল তৈরী করল , আর্টবোর্ড দিয়ে রাইফেল তৈরি করল। কয়েকজন মিলে তৈরি করল জাতীয় পতাকা । ছবিতে আঁকা গাছের মগডালে লাগিয়ে দিল সেটি ।
১. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি । অর্থ বলি ।
উত্তর: স্বাধীনতা – মুক্তি, বাধাহীনতা ।
সাঁটা – লাগানো । যুক্ত করা ।
পিরিয়ড – বেঁধে দেওয়া সময় ।
রাইফেল – বন্দুক ।
অপেক্ষা – প্রতীক্ষা , সবুর ।
যুদ্ধ – লড়াই ।
আর্টবোর্ড – ছবি আঁকার শক্ত কাগজ ।
মগডাল – গাছের সবচেয়ে উঁচু ডাল ।
রাংতা – ধাতুর খুব পাতলা পাত ।
পুরস্কার – বখশিশ ।
কারুকাজ – সুন্দর কাজ ।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি ।
উত্তর:
ক. গরমের ছুটির জন্য অপেক্ষা করছি ।
খ. ২৬ শে মার্চ বাংলাদেশের স্বধীনতা দিবস ।
গ. ছবি একে শাকিল পুরস্কার পেয়েছে ।
ঘ. আমরা যুদ্ধ করে স্বাধীনতা লাভ করেছি ।
ঙ. শাড়িতে মা সুতার কারুকাজ করেছেন ।
চ. রাকিব আর্টবোর্ডে প্রজাপতি এঁকেছে ।
৩. উত্তর: ছাত্র + ছাত্রি = ছাত্রছাত্রি ।
আপা + মণি = আপামণি ।
দল + নেতা = দলনেতা ।
আর্ট + বোর্ড = আর্টবোর্ড ।
ফুল + পাতা = ফুলপাতা ।
৫. ঠিক উত্তরটি বাছাই করে বলি ও লিখি ।
ক. সবাই বৃহস্পতিবারের অপেক্ষায় থাকে কেন ?
উত্তর: ৩. শেষের দুই পিরিয়ডে অন্য রকমের কাজ হয় ।
খ. আমাদের স্বাধীনতা দিবস কবে ?
উত্তর: ৩. ২৬ মার্চ ।
গ. ছাত্রছাত্রীরা মুক্তিযদ্ধের ছবিটি তৈরি করল কেন?
উত্তর: ১. স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান ছিল ।
৬. উত্তর: ক. উপদেশ
খ. আদেশ
গ. অনুরোধ
ঘ. প্রশ্ন
ঙ. প্রশংসা ।
৭. উত্তর: রুনু সাদা কাগজে একটা চমৎকার দৃশ্য আঁকল । সে তাতে সবুজ গাছ, হলুদ গাঁদা ফুল, নীল আকাশ আঁকল ।

দ্বিতীয় শ্রেণি- বাংলা (part-2)


জলপরি ও কাঠুরে , নানা রঙের ফুলফল, আমাদের ছোট নদী, দাদির হাতের মজার পিঠা
পাঠ - ৭ জলপরি ও কাঠুরে
১. শব্দার্থ জেনে নিই।
কাঠুরে – যে কাঠ কাটে।
কুড়াল – কাঠ কাটার হাতিয়ার।
স্রোত – জলের ধারা।
দুঃখ – মনের কষ্ট।
কিছুক্ষণ – অল্প সময়।
সততা – কাজেও কথায় সৎ থাকা।
লোভী – অনেক লোভ যার।
২. এই শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
স্রোত কুড়াল লোভী দুঃখ সততার কাঠুরে
উত্তর : ক. লোকটা দুঃখ পেয়ে কাঁদতে লাগল।
খ. লোভী কাঠুরে নিজের কুড়াল ফিরে পেল না।
গ. নদীতে খুব স্রোত ছিল।
ঘ. কাঠুরে কাঠ কাটতে বনে গেল।
ঙ. সে কুড়াল দিয়ে কাঠ কাটছিল।
চ. কাঠুরে সততার জন্য পুরস্কার পেয়েছে।
৩. যুক্তবর্ণগুলো চিনে নিই।যুক্তবর্ণ দিয়ে তৈরি করা নতুন শব্দ পড়ি।
স্রোত = স্র – স – (র-ফলা) অজস্র, অজস্র,সহস্র
কিছুক্ষণ = ক্ষ – ক – ষ = কক্ষ, শিক্ষা
সন্ধ্যা = ন্ধ – ন – ধ গন্ধ, বন্ধ।
৪. ৪ নিচের শব্দ দিয়ে বাক্য তৈরি করি।
গরীব নদী কুড়াল কিছুক্ষণ
উত্তর: গরিব – কাঠুরে ছিল খুব গরিব।
নদী – নদীর ধারে এক বন ছিল।
কুড়াল – কাঠুরের একটি কুড়াল ছিল।
কিছুক্ষণ – সে কিছুক্ষণ গাছের ছায়ায় বসল।
৫. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক. কাঠুরে কোথায় কাঠ কাটতে গিয়েছিল?
উত্তর: কাঠুরে নদীর ধারে কাঠ কাটতে গিয়েছিল।
খ. কাঠুরে কাঁদতে লাগল কেন?
উত্তর: কাঠুরের হাত ফসকে তার কুড়ালটি নদীর পানিতে পড়ে গেল।তাই সে মনের দুঃখে কাঁদতে লাগল।
গ. জলপরি প্রথমে কোন কুড়াল আনল।
উত্তর: জলপরি প্রথমে সোনার কুড়াল আনল।
ঘ. জলপরি কাঠুরের উপর খুশি হলো কেন?
উত্তর: কাঠুরে সোনা ও রুপোর কুড়ালের উপর লোভ করল না।সে জলপরিকে সত্যি কথা বলল।তাই জলপরি কাঠুরের উপর খুশি হলো।
ঙ. লোভী কাঠুরে জলপরিকে মিথ্যা কথা বলেছিল।এজন্য লোভী কাঠুরের উপর জলপরি খুব রাগ হলো।
চ. লোভী কাঠুরে জলপরির কাছ থেকে কী শিক্ষা পেল?
উত্তর: লোভী কাঠুরে জলপরির কাছ থেকে শিক্ষা পেল যে, লোভ করলে শাস্তি পেতে হয়।লোভের পরিণাম কখনো ভালো হয় না।
৬. বিপরীত শব্দ জেনে নিই।ফাঁকা ঘরে ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
কিনতে বেচতে দুঃখে সুখে কাঁদতে হাসতে হ্যাঁ না।
উত্তর: ক. কাঠুরে উপহার পেয়ে সুখে দিন কাটাতে লাগল।
খ. কাঠুরে খুব গরিব তাই কুড়াল কিনতে পারল না।
গ. লোভী কাঠুরে মিছামিছি কাঁদতে লাগল।
ঘ. কাঠুরে সোনার কুড়াল দেখে না বলল।
আরও কিছু শিখি:
১. এককথায় প্রকাশ করো:
উত্তর: জলে থাকে যে পরি – জলপরি
কাঠ কাটেনি যিনি – কাঠুরে
কাজে ও কথায় সৎ থাকা – সততা
অনেক লোভ যার – লোভী
অল্প কিছু সময় – কিছুক্ষণ
***নানা রঙের ফুলফল***
অনুশীলনীর প্রশ্ন ও উত্তর:
১. শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে বের করি।এবং অর্থ বলি।
কোষ-কোয়া।
দানা-বিচি ,বীজ।
খোসা-ফল বা সবজির আবরণ।
২.ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
দানা, খোসা, কোষ।
উত্তর:
ক.কাঁঠালের রসভরা কোষ খেতে কী যে মজা।
খ.ডালিমের দানা টুকটুকে লাল।
গ.খোসা ছাড়িয়ে কলা খাও।
৪.মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক).কী কী ফুল লাল রঙের হয়?
উত্তর:কৃষ্ণচূড়া,শিমুল ও পলাশ ফুল লাল রঙের হয়।এছাড়া কিছু গোলাপ,জবা ও শাপলা ফুল ও লাল রঙের হয়।
খ).সুগন্ধি ফুল কী কী ?
উত্তর:গোলাপ ,বেলি,রজনীগন্ধা,কামিনী,গন্ধরাজ,হাসনাহেনা,দোলনচাঁপা,শিউলি-এগুলো সুগন্ধি ফুল।
গ).কোন কোন ফুলে গন্ধ নেই?
উত্তর:জবা, কৃষ্ণচূড়া, শিমুল, পলাশ,কাশফুল,টগর ও কলাবতী ফুলে গন্ধস নেই।
ঘ).কোন কোন ফলের ভিতরটা লাল রঙের?
উত্তর:পাকা ডালিম ও তরমুজের ভিতরটা লাল রঙের।
৫.নিচের ছকের কোনটি কী রঙের ফুল তা লিখি।
গন্ধরাজ,কামিনী,দোলনচাঁপা,শিউলি,হাসনাহেনা,টগর,কাশ,শাপলা ,জবা,কৃষ্ণচূড়া,শিমুল ,পলাশ ,সূর্যমুখী,গাঁদা
(সাদা ) = গন্ধরাজ,কামিনী,দোলনচাঁপা,শিউলি,হাসনাহেনা,টগর,কাশ,শাপলা।
(লাল) = জবা,কৃষ্ণচূড়া,শিমুল ,পলাশ শাপলা।
(হলুদ) = সূর্যমুখী,গাঁদা।
(গোলাপী) = জবা।
৬.নিচে দুটি ফুল ও দুটি ফলের ছবি আছে।যেকোনে একটি বিষয়ে তিনটি বাক্য লিখি।বাক্যগুলো সবাইকে পড়ে শোনাই।
উত্তর:
i).আমাকে বলা হয় ফলের রাজা ।
ii).কাঁচা আম সবুজ রঙের হয়।
iii).পাকা আম হলুদ রঙের হয়।
৭.আমার সবচেয়ে ভালো লাগে-ফুল ।এই ভালো লাগার কথা সবাইকে বলি ওলিখি।
উত্তর:আমার রসবচেয়ে ভালো লাগে গোলাপ ফুল।গোলাপ ফুল দেখতে খুবই সুন্দর।এর সুগন্ধও আছে।গোলাপ বিভিন্ন রঙের হয়।আমার পছন্দ লাল গোলাপ।আমাদের উঠোনে আমি একটি গোলাপ গাছ লাগিয়েছি।গাছটিতে অনেক ফুল ফুটেছে।গোলাপের সুবাসে ভরে আছে আমাদের উঠোন।
***আমাদের ছোট নদী***
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১. শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে বের করি।এবং অর্থ বলি।
পাড়ি-পাড়।
হাঁক-চিত্কার করে ডাকা।
বাদলধারা-বৃষ্টির ধারা।
খরতর-প্রবল।
সাড়া-আলোড়ন।
উত্সব-আনন্দের অনুষ্ঠান।
ঢালু-নিচু।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
ধারে, চিকচিক, উত্সবে, ঝাঁক, নাওয়া, হাঁটুজলে, কূলে।
উত্তর:ক.ছেলেমেয়েরা হাঁটুজলে মাছ ধরে।
খ.নববর্ষে সারা দেশ উত্সবে মেতে উঠে।
গ.নদীর ধারে নৌকা বাঁধা রয়েছে।
ঘ.এক ঝাঁক পাখি উড়ে গেল।
ঙ.আমার এখনো নাওয়া খাওয়া হয়নি।
চ.রোদে বালি চিকচিক করে।
ছ.নদীর কূলে সাদা কাশবন দেখা যায়।
৩. মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক).বাঁকে বাঁকে কী বয়ে চলে?
উত্তর:বাঁকে বাঁকে ছোট নদী বয়ে চলে।
খ).বৈশাখ মাসে ছোট নদীর পানি কতটুকু থাকে?
উত্তর: বৈশাখ মাসে ছোট নদীর পানি হাঁটু পর্যন্ত থাকে।
গ).নদীর দুই ধার দেখতে কেমন?
উত্তর: নদীর দুই ধার দেখতে উঁচু।
ঘ).রাতে কী শোনা যায়?
উত্তর রাতে শিয়ালের হাঁক শোনা যায়।
ঙ).নদীতে কীভাবে ছেলেমেয়েরা মাছ ধরে?
উত্তর: নদীতে ছেলেমেয়েরা আঁচলে ছেঁকে ছোট মাছ ধরে।
চ).কখন নদী পানিতে ভরে যায়?
উত্তর:আষাঢ় মাসে নদী পানিতে ভরে যায়।
৪.রেখা টেনে মিল করি।
উত্তর:
i.এঁকে বেঁকে চলে –নদী।
ii.বৈশাখ মাসে নদীতে থাকে-মানুষ।
iii.নদীর ধারে চিকচিক করে- বালি।
iv.ফুলে ফুলে সাদা দেখা যায়-কাশবন।
v.কিচিমিচির করে ডাকে-পাখি।
৫.জোড়া শব্দ পড়ি।ছন্দ মিলাই ও লিখি।
বাঁকে বাঁকে –ফাঁকে ফাঁকে
ফুলে ফুলে-দুলে দুলে
তীরে তীরে-ধীরে ধীরে
ভরো ভরো-থরো থরো
বনে বনে-ক্ষনে ক্ষনে ।
৬.নদীর ছবিটি দেখে দুটি বাক্য লিখি।
উত্তর:
i.নদীর ধারে কাশফুল ফুটেছে।
ii.মাঝি নৌকা বাইছেন।
***দাদির হাতের মজার পিঠা***
১. শব্দ পাঠ থেকে খুঁজে বের করি।এবং অর্থ বলি।
অনুষ্ঠান-উত্সব। সুন্দর-ভালো।
উনুন-চুলা। ভাপ-গরম পানির ধোঁয়া।
সিদ্ধ-আগুনের তাপে রান্না করা। মজাদার-স্বাদের খাবার।
অঞ্চল-এলাকা। বিখ্যাত-নামকরা।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করি।
উনুনে, অনুষ্ঠানে, ভাপ, সিদ্ধ, বিখ্যাত, সুন্দর,মজাদার।
উত্তর:ক.ভাপ দিয়ে তৈরি হয় ভাপা পিঠা।
খ.গোলাপ দেখতে সুন্দর।
গ.অতিথির জন্য মজাদার খাবার রান্না হচ্ছে।
ঘ.আমরা গানের অনুষ্ঠানে যাই।
ঙ.আমরা সিদ্ধ ডিম খাই।
চ.উনুনে ভাত বসাও।
ছ.টাঙ্গাইলের চমচম বিখ্যাত।
৪.মুখে মুখে উত্তর বলি ও লিখি।
ক).পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে কখন?
উত্তর:শীতকালে পিঠাপুলি খাওয়ার ধুম পড়ে।
খ).চাল গুঁড়ো করা হয় কেন?
উত্তর:নানারকম পিঠা বানাতে চাল গুঁড়ো করা হয়।
গ).ভাপে সিদ্ধ পিঠাকে কী বলে?
উত্তর:ভাপে সিদ্ধ পিঠাকে ভাপা পিঠা বলে।
ঘ).ভাপা পিঠা বানাতে কী কী লাগে?
উত্তর:ভাপা পিঠা বানাতে চালের গুঁড়ো ,খেজুরের গুড় আর কোরা নারকেল লাগে।
৫.ছবির নিচে পিঠার নাম লিখি ও পিঠা সম্পর্কে বলি।
উত্তর:
চিত্র ১. ভাপা পিঠা-
ভাপ দিয়ে তৈরি হয় ভাপা পিঠা।চালের গুঁড়ো,খেজুরের গুড় আর কোরা নারকেল দিয়ে এ পিঠা তৈরি হয়।
চিত্র ২. পুলি পিঠা-
পুলি পিঠা ও ভাপা পিঠার মতো ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয়।এ পিঠার একপাশে হাত দিয়ে নকশা করা হয়।
চিত্র ৩. পাটিসাপটা-
পাটিসাপটা পিঠা পাটি বা মাদুরের মতো ভাঁজ করে বানাতে হয়।পিঠার ভিতরে থাকে নারকেল,গুড় অথবা ক্ষীর।
চিত্র ৪. সেমাই পিঠা-
চালের গুঁড়ো সিদ্ধ করে তারপর ছোট ছোট সেমাইয়ের মতো করে কেটে রান্না করতে হয়।এজন্য এ পিঠার নাম সেমাই পিঠা।
৬.আমার প্রিয় পিঠা সম্পর্কে দুইটি বাক্য লিখি।
উত্তর:
i.ভাপা পিঠা আমার প্রিয় পিঠা।
ii.ভাপা পিঠা বানাতে চালের গুঁড়ো ,খেজুরের গুড় ও কোরা নারকেল দরকার হয়।

দ্বিতীয় শ্রেণী-ইংরেজি (part-2)


Alphabet(অ্যালফাবেট)-বর্ণমালা। Lesson4-6 Unit 6
A.Look and say.(লুক অ্যান্ড সেই)-দেখো এবং বলো।
t- for tiger(টি ফর টাইগার)-টাইগার মানে বাঘ।,
u- for umbrella(ইউ ফর আমব্রেলা)-আমব্রেলা মানে ছাতা।,
v- for vase(ভি ফর ভাজ)-ভাজ মানে ফুলদানি। ,
w -for window(ডব্লিউ ফর উইনডো)-উইনডো মানে জানালা।,
x-for x- ray(এক্স ফর এক্স-রে)-এক্স রে মানে রঞ্জন রশ্মি।,
y -for yo –yo(ওয়াই ফর ইয়ো ইয়ো)-ইয়ো ইয়ো মানে ইয়ো ইয়ো।,
z- for zebra(জেড ফর জেব্রা)জেব্রা মানে জেব্রা।
How old are you?(হাউ ওউল্ড আর ইউ)-তোমার বয়স কত?Lessons 1-3 Unit7
Word meaning(শব্দার্থ)
Say(সেই)-বলা। How(হাউ)-কত। Seven(সেভেন)-সাত।
You(ইউ)-তুমি। Eight(এইট)-আট। Old (ওউল্ড)বয়স।
Year (ইয়ার)-বছর। Do(ডু)-করা। Hello(হ্যালো)-এই যে।
A.Look,listen and say.(লুক,লিসন অ্যান্ড সেই।)-দেখো,শোনো এবং বলো।
How old are you?(হাউ ওউল্ড আর ইউ)-তোমার বয়স কত?
I’m7 years old.(আ’ম সেভেন ইয়ারস ওউল্ড)-আমার বয়স সাত বছর।
B.look ,listen and say.(লুক,লিসন অ্যান্ড সেই।)-দেখো,শোনো এবং বলো।
Hi.Shuva.Are you 7 yeare old?(হাই ,শুভা।আর ইউ সেভেন ইয়ারস ওউল্ড ?)-হাই,শুভা।তোমার বয়স কি সাত বছর।
Yes I’m.(ইয়েস আ’ম)-হ্যাঁ,আমার বয়স সাত বছর।
Hello Meena.Are you 7 years old?(হ্যালো মীনা।আর ইউ সেভেন ইয়ারস ওউল্ড ?)-এই যে মীনা।তোমার বয়স কী সাত বছর ?
No,I’m not.I’m 8.(নৌ,আ’ম নট।আ’ম এইট।)-না,আমার বয়স সাত বছর নয়।আমার বয়স আট বছর।
Alphabet (অ্যালফাবেট )-বর্ণমালা।Lesson 4-6 Unit 7
Word meaning(শব্দার্থ)
Word(ওয়ার্ড)-শব্দ। Last(লাস্ট)-শেষ। Sound(সাউন্ড)-ধ্বনি।
Capital (ক্যাপিটল)-বড় হাতের অক্ষর। Picture(পিকচার)-ছবি। First(ফাস্ট)-প্রথম।
Above(আবাভ)-ওপরে। Each (ঈচ)-প্রতিটি।
A.Write the first letter of the word for each picture.
i).b ii).j iii).l iv). d v).e vi). s vii).h
C.Write the capital letter for each letter.
a = A b = B c= C d= D e= E
f =F g= G h = H i = I j= J
k =K l= L m= M n =N o = O
p = P q= Q r= R s= S t= T
u= U v = V w = W x = X y= Y z= Z.
Numbers (নাম্বারস)-সংখ্যাসমূহ Lessons 1-3 Unit 8
Word meaning( ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ
Thirteen(থার্টীন)-তেরো। Eleven(ইলেভেন)-এগারো। Circle (সার্কল)-বৃত্তাবৃত করা।Twelve(টোওয়েলভ)-বারো।
A.Look,count and say.(লুক,কাউন্ট অ্যান্ড সেই)-দেখো গণনা করো এবং বলো।
11= Eleven-(ইলেভেন)-এগারো। 12=Twelve-(টোওয়েলভ)-বারো। 13=Thirteen-(থার্টীন)-তেরো।
How many(হাউ মেনি..?)-কতগুলো..? Lessons 4-6 Unit8
Word meamomg ( ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Apple (অ্যাপল)-আপেল। Many (মেনি)-অনেক। Activity (অ্যাকটিভিটি)-অনুশীলণী।
There (দেয়ার)সেখানে। Cow (কাউ)- গরু। Now(নাউ)-এখন।
Answer (আনসার)-উত্তর দেওয়া। Ask (আস্ক)-জিজ্ঞাসা করা।.
A.Look,listen and say.(লুক ,লিসন অ্যান্ড সেই)-দেখো, শোনো এবং বলো।
How many apples?(হাউ মেনি অ্যাপলস?)-কতগুলো আপেল আছে।
There are 4 apples.(দেয়ার আর ফোর অ্যাপলস।)-চারটি আপেল আছে।
Now there are 3 apples.(নাউ দেয়ার আর থ্রী অ্যাপলস।)-এখন তিনটি আপেল আছে।
B.Count and write the numbers.(কাউন্ট অ্যান্ড রাইট দ্যা নাম্বারস।)-গণনা করো এবং সংখ্যাগুলো লেখো।
cow 4 , hut 3 , tree 4 , flowe 7 , man 1 , crow 3 , hen 8.
C.Look at the opicture in Activity B.Ask and answer with How many ..?(লুক অ্যাট দি পিকচার ইন অ্যাকটিভিটি বি।আস্ক অ্যান্ড আনসার উইদ হাউ মেনি..?)-অনুশীলনী বি এর ছবি গুলো দেখো।কতগুলো...?ব্যবহার করে প্রশ্ন করো এবং উত্তর দাও।
Q1:How many cows?(হাউ মেনি কাউজ?)-কতগুলো গরু আছে?
A:There are 4 cows.(দেয়ার আর ফোর কাউজ)-৪টি গরু আছে।
Q2:How many huts?(হাউ মেনি হাটস?)-কতগুলো কুঁড়েঘর আছে?
A:There are 3 huts.(দেয়ার আর থ্রী হাটস।)৩টি কুঁড়েঘর আছে।
Q3:How many trees? (হাউ মেনি ট্রীজ?)-কতগুলো গাছ আছে?
A: There are 4 trees. (দেয়ার আর ফোর ট্রীজ।)-৪টি গাছ আছে।
Q4: How many flowers? (হাউ মেনি ফ্লাওয়ারস?)-কতগুলো ফুল আছে?
A: There are7 flowers. (দেয়ার আর সেভেন ফ্লাওয়ারস।)-৭টি ফুল আছে।
Q5: How many man? (হাউ মেনি মেন?)-কতগুলো মানুষ আছে?
A: There are1 man. (দেয়ার আর ওয়ান মেন।)-১জন মানুষ আছে।
Q6: How many crows? (হাউ মেনি ক্রৌজ?)-কতগুলো কাক আছে?
A: There are 3 crows. (দেয়ার আর থ্রী ক্রৌজ।)-৩টি কাক আছে।
Q7: How many hens? (হাউ মেনি হেনস?)-কতগুলো মুরগি আছে?
A: There are 8 hens. (দেয়ার আর এইট হেনস।)-৮টি মুরগি আছে।
I’m in....(আ’ম ইন...)-আমি ...এ Lessons1-3 Unit 9
Word meaning (ওয়ার্ড মিনিং)-শব্দার্থ।
Year (ইয়ার)-বছর। Introduce(ইন্ট্রোডিউস)-পরিচয় করানো। Use (ইউজ)-ব্যবহার করা।
Partner (পার্টনার)-সঙ্গী। Class (ক্লাস)-শ্রেণী। Yourself (ইয়োরসেলফ)-তোমার নিজেকে বা তুমি নিজে।
In (ইন)-এ, য় ,তে ,মধ্যে। Old (ওউল্ড)-বয়স।
A.Look ,listen and say. (লুক ,লিসন অ্যান্ড সেই।)-দেখো,শোনো এবং বলো।
I’m Joya.I’m 7 years old.I’m in Class 2.(আ’ম জয়া।আ’ম সেভেন ইয়ারস ওউল্ড।আ’ম ইন ক্লাস টু।)-আমি জয়া।আমার বয়স সাত বছর।আমি দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ি।
B.Look and say. (লুক অ্যান্ড সেই।)-দেখা এবং বলো।
Reza (রেজা)-রেজা 7 Years old (সেভেন ইয়ারস ওউল্ড)-সাত বছর বয়স
Class 2 (ক্লাস টু)-দ্বিতীয় শ্রেণী।
Zara (জারা)-জারা 6 years old (সিক্স ইয়ারস ওউল্ড)-ছয় বছর বয়স Class 1(ক্লাস ওয়ান)-প্রথম শ্রেণী।
Sonabi (সোনাবি)-সোনাবি 7 years old (সেভেন ইয়ারস ওউল্ড)-সাত বছর বয়স Class 2 (ক্লাস টু)-দ্বিতীয় শ্রেণী।
Ratul (রাতুল)-রাতুল 8 years old (এইট ইয়ারস ওউল্ড)-আট বছর বয়স Class 3 (ক্লাস থ্রী)-তৃতীয় শ্রেণী।
He's Reza. He’s 7 years old.(হী’জ রেজা।হী’জ সেভেন ইয়ারস ওউল্ড।)-সে হলো রেজা।তার বয়স সাত বছর।
He's in Class 2.(হী’জ ইন ক্লাস টু।)-সে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ে।
C.Introduce yourself .Introducce a partner.Use the wouds in Activities A and B.(ইন্ট্রোডিউস উয়োরসেলফ।ইন্ট্রোডিউস আ পার্টনার।ইউজ দ্যা ওয়ার্ডস ইন অ্যাকটিভিটি এ এবং বি এর শব্দগুলো ব্যবহার করো।
Answer:
Introducin myself
(ইনট্রোডিউসিং মাইসেলফ)-নিজের পরিচয় দেওয়া।
I’m Sabina.I’m 7 years .I’m in old Class 2. (আ’ম সাবিনা।আ’ম সেভেন ইয়ারস ওউল্ড।আ’ম ইন ক্লাস টু।)-আমি সাবিনা।আমার বয়স সাত বছর।আমি দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ি।
Introducing a partner
(ইনট্রোডিউসিং এ পার্টনার)-একজন সঙ্গীর পরিচয় দেওয়া।
He's Raju.He’s 8 Years old.He’s in Class 3. (হী’জ রাজু।হী’জ এইট ইয়ারস ওউল্ড।হী’জ ইন ক্লাস থ্রী।)-সে হলো রাজু।তার বয়স আট বছর।সে তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে।
Numbers review (নাম্বারস রিভিউ)-সংখ্যা পর্যালোচনা। Lessons 4-6 Unit 9
Word meaning(ওয়ার্ড মিনিং )-শব্দার্থ।
Colour(কালার)-রং করা। Dot(ডট)-ফোঁটা। Each(ঈচ)-প্রতিটি।
From(ফ্রম)-হতে। Review (রিভিউ)- পর্যালোচনা। Fish(ফিশ)-মাছ।
Look(লুক)-দেখা। join(জয়েন)-যুক্ত করা।
A.Say and write.(সেই অ্যান্ড রাইট)-বলো এবং লেখো।
1.one=(ওয়ান)-এক। 2 two=(টু)-দুই।
3 three=(থ্রী)-তিন। 4 four=(ফোর)-চার।
5 five=(ফাইভ)-পাঁচ। 6 six=(সিক্স)-ছয়।
7 seven=(সেভেন)-সাত। 8 eight=(এইট)-আট।
9 nine =(নাইন)-নয়। 10 ten=(টেন)-দশ।
C.Listen and say.(লিসন অ্যান্ড সেই)-শোনো এবং বলো।
Count the fish from 1 to 5.( কাউন্ট দ্যা ফিশ ফ্রম ওয়ান টু ফাইভ।)-এক থেকে পাঁচ পর্যন্ত মাছগুলো গণনা করো।
1,2,3,4,5
1.one=(ওয়ান)-এক। 2 two=(টু)-দুই। 3 three=(থ্রী)-তিন।
4 four=(ফোর)-চার। 5 five=(ফাইভ)-পাঁচ।
C Count the fish from 1 to 10 !(কাউন্ট দ্যা ফিশ ফ্রম ওয়ান টু টেন!)-এক থেকে দশ পর্যন্ত মাছগুলো গণনা করো!
6,7,8,9,10!
6 six=(সিক্স)-ছয়। 7 seven=(সেভেন)-সাত। 8 eight=(এইট)-আট।
9 nine =(নাইন)-নয়। 10 ten=(টেন)-দশ।

পঞ্চম শ্রেণি - বাংলা ( Part- 1 ) (এই দেশ এই মানুষ, সংকল্প )


আমার বাংলা বই
এই দেশ এই মানুষ
১.শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ।অর্থ বলি ।
সৌভাগ্য ,প্রকৃতি ,বৈচিত্র, বেলাভূমি ,প্রান্তর, স্বজন ,সার্থক ,সাংরাই ,বিজু।
উত্তর :সৌভাগ্য –ভালো ভাগ্য ।
প্রকৃতি – নিসর্গ ।
বৈচিত্র – বিভিন্নতা।বেলাভূমি – সমুদ্রের তীরে বালুময় স্থান ।
প্রান্তর –মাঠ ,জন বসতি নেই এমন বিস্তীর্ণ ভূমি ।
স্বজন – নিজের লোক ,আত্নীয় ,বন্ধুবান্ধব ।
সার্থক -সফল ।
সাংরাই-রাখাইনদের নববর্ষ উৎসব ।
বিজু- চাকমাদের নববর্ষ উৎসব ।
২. ঘরের ভিতরের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বা্ক্য তৈরি করি ।
প্রকৃতি , সৌভাগ্য, বৈচিত্র, বেলাভূমি ,প্রান্তর ,সার্থক।
ক. আমাদের সৌভাগ্য যে আমরা এদেশে আছি ।
খ.আমাদের দেশে রয়েছে সুন্দর প্রকৃতি ।
গ. কোথায় পাহাড় , কোথায় নদী , কোথায় – বা এর সমুদ্রের বেলাভূমি।
ঘ.একই দেশ ,একই মানুষ অথচ কত বৈচিত্র।
ঙ. দেশ মানে এর মানুষ ,নদী , আকাশ , প্রান্তর , পাহাড় ,সমুদ্র- এইসব।
চ.দেশকে ভালোবাসার মধ্য দিয়েই সার্থক হয়ে উঠবে আমাদের জীবন ।
৩.নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর বলি ও লিখি ।
ক. বাংলাদেশে বাঙালি ছাড়া আর কারা বাস করে ?
উত্তর :বাংলাদেশে বাঙালি ছাড়া কিছু ক্ষুদ্র জাতিসত্তার মানুষ বাস করে ।এদের মধ্য রয়েছে – চাকমা , মারমা ,মুরং ,সাওতাল ,তঞ্চঙ্গাসহ বিভিন্ন ধরনের মানুষ ।
খ.বাংলাদেশের বিভিন্ন ধর্মের উৎসবগুলোর নাম কি?
উত্তর :বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের উৎসবের নাম:মুসলমানদের উৎসব :ঈদ- উল -ফিতর ও ঈদ- উল-, আযহা ।
হিন্দুদের উৎসব :দূর্গাপূজা সহ নানা উৎসব ও পাবর্ণ।
বৌদ্ধদের উৎসব :বৌদ্ধপূর্ণিমা।
খ্রিষ্টানদের উৎসব :ইস্টার সানডে ও বড় দিন ।
গ. বাংলাদেশের জনজীবনের বৈচিত্র কী কী ?
উত্তর :বাংলাদেশের জনজীবনে রয়েছে নানা বৈচিত্র্য ।এখানে বাঙালি ছাড়াও বাস করে অন্যান্য ক্ষদ্র জাতিসত্তার মানূষ । তারা নিজ নিজ ভাষায় কথা বলে । এদেশে রয়েছে নানা পেশার মানুষ। কেউ জেলে ,কেউ কুমার ,কেউ কৃষক ,কেউ আবার কাজ করে অফিস -আদালতে । হিন্দু, মুসলমান ,বৌদ্ধ ,খ্রিষ্টানসহ নানা ধর্মের মানুষ বাস করে এদেশে । প্রত্যেকের ধর্মীয় উৎসবে রয়েছে ভিন্নতা ।
ঘ. “দেশ হলো জননরে মতো “। দেশকে জননীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে কেন ?
উত্তর :মা যেমন স্নেহ-মমতা দিয়ে সন্তানকে আগলে রাখেন,দেশও তেমনি আলো , বাতাস,সম্পদ দিয়ে আমাদের আগলে রাখে । এ কারণে দেশকে জননীর সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ।
ঙ.জেলেদের পেশা কী ? তারা যদি কাজ না করে তাহলে আমাদের কী হতে পারে ?
উত্তর :জেলেরা মাছ ধরে এবং তা বাজারে বিক্রিকরে ।তারা য়দি কাজ না করে তাহলে আমাদের প্রোটিনের চাহিদা মিটবে না ।এছাড়াও মাছ ও ভাত আমাদের প্রিয় খাদ্য ।জেলেরা মাছ না ধরলে আমাদের প্রিয় খাদ্য থেকে বঞ্চিত হব।
চ.”ধর্ম যার যার ,উৎসব যেন সবার ।”-এ কথার দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে ?
উত্তর :আমরা সকলেই বাংলাদেশের অধিবাসি । এদেশে হিন্দু,মুসলমান ,বৌদ্ধ ,খ্রিষ্টানসহ নানা ধর্মের মানুষ বসবাস করে ।প্রত্যেক ধর্মের মানুষের রয়েছে আলাদা উৎসব ।যুগ যুগ ধরে সকল ধর্মের মানুষ এদেশে একত্রে বসবাস করে আসছে ।এক ধর্মের মানুষ অন্য ধর্মের উৎসবে মিলমিশে আনন্দ করে ।উৎসব পালনে আমাদের মধ্যে কোনো বিভেদ দেখা যায়না ।এজন্য বলা হয়েছে –”ধর্ম যার যার ,উৎসব যেন সবার ।”
ছ. দেশকে কেন ভালো বাসতে হবে ?
উত্তর :দেশ আমাদের জননীর মতো ।মা যেমন স্নেহ –মমতা দিয়ে সন্তানকে আগলে রাখেন , দেশও তেমনি আলো, বাতাস ,সম্পদ দিয়ে আমাদের আগলে রাখেন । তাই মায়ের মতো আমাদের দেশকে ভালো বাসতে হবে । দেশকেই ভালো বাসলেই জীবন সার্থক হবে।
৪.নিচের অনুচ্ছেদ অবলম্বনে ৩টি প্রশ্ন তৈরি করি ।
উত্তর :(ক) দেশ মানে কী ?
(খ) দেশকে কার সাথে তুলনা করা হয়েছে ?
(গ) আমাদের জীবন কীভাবে সার্থক হয়ে উঠবে ?
৫.বিপরীত শব্দ জেনে নেই ।খালি জায়গায় ঠিক শব্দ বসিয়ে বাক্য তৈরি করি ।
বাঙালি-অবাঙালি,,বন্ধু –শত্রু,দেশ –বিদেশ ,সার্থকতা –ব্যর্থতা
ক.আমাদের বাংলাদেশের বাইরে ও অনেক বাঙালি আছে।
খ. সবাই আমরা পরস্পরের বন্ধু ।
গ. দেশ হলো জননীর মতো ।
ঘ.আমাদের সার্থকতা যে আমরা এ দেশে জম্মেছি।
৬.এবার নিচের বাক্য কয়টি থেকে ৫ ধরনের পদ খুঁজে বের করি ।
”বাংলাদেশের জনজীবন ভারি বৈচিত্রময় ।এই দেশকে তাই ঘুরে ঘুরে দেখা দরকার ।এজন্য দরকার দেশের নানা প্রান্তে আত্নীয় – স্বজন ও বন্ধুদের বাড়ি বেড়াতে যাওয়া ।উচিত সবার সবাইকে ভালোবাসা ।”
উত্তর:বিশেষ্য-জনজীবন ,বাংলাদেশের ,আত্নীয় ,স্বজন ,বন্ধু ।
বিশেষণ-ভারি।
সর্বনাম-সবার,এই ।
অব্যয় –তাই , এজন্য।
ক্রিয়া –যাওয়া ,দেখা ,ঘুরে ঘুরে ।
সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম
২. শব্দগুলো পাঠ থেকে খুঁজে বের করি ,অর্থ বলি এবং বাক্য তৈরি করে বলি ও লিখি ।
সংকল্প , বদ্ধ ,যুগান্তর , দেশান্তর ,কিসের নেশায় ,বরণ,মরণ-যন্ত্রনা ,ডুবুরি ,দুঃসাহসী ,চন্দ্রলোক,অচিনপুর ,ফেরে ।
উত্তর:সংকল্প – ক. প্রতিঙ্গা,পরীক্ষায় ভালো করার জন্য সংকল্প থাকা দরকার ।
খ.বদ্ধ- বন্ধ , বদ্ধ ঘরে আলো বাতাস ঢুকতে পারেনা ।
গ.যুগান্তর –এক যুগের রে আরেক যুগ ।অন্য যুগ ।দেশি গণনা মতে ১২ বছরে এক যুগ হয়,অনেক যুগ-যুগান্তর পার হয়ে আমরা বর্তমান সময়ে এসেছি।
ঘ.দেশান্তর –এক দেশ থেকে আরেক দেশ ,অন্য দেশ । ,বড় হলে মি দেশ দেশান্তরে ঘুরে বেড়াব ।
ঙ. কিসের নেশায় – কী উদ্দেশে/কী আকের্ষনে,কিসের নেশায় তুমি এমন ছুটাছুটি করছ?বরণ- সাদরে গ্রহণ ,পহেলা বৈশাখে আমরা বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেই ।
চ.মরণ-যন্ত্রণা Ñমৃত্যুর মতো কঠিন যন্ত্রণা , যারা সাহসী তারা মৃত্যু যন্ত্রণাকে ভয় পায় না
ছ.ডুবুরি –যারা গভীর পানিতে ডুব দিয়ে কোনো জিনিস উদ্ধার করে আনে , মেঘনা নদীর তলদে শ থেকে ডুবুরিরা লঞ্চটি উদ্ধার করেছেন ।
জ.দুঃসাহসী – অত্যধিক সাহসী ,দুঃসাহসী মুক্তিযোদ্ধরা দেশ স্বাধীন করেছেন ।
ঝ.চন্দ্রলোক-চাঁদের দেশ ,মানুষ এখন চন্দ্র লোক ছাড়িয়ে মঙ্গল গ্রহে ও যাত্রা রেছে ।
ঞ.অচিনপুর –অচেনা জায়গা ,এক যে অচিনপুরের রাজকন্যা ।
ট.ফেড়ে-চিরে /দু ফাঁক করে ,কাঠুরে কুড়াল দিয়ে কাঠটা ফেড়ে ফেলল।
৩. একই শব্দের বিবিন্ন অর্থ শিখি ও বাক্য লিখি ।
উত্তর: সংকল্প –প্রতিঙ্গা,ভালো কাজের জন্য সবাইকে মনে মনে প্রতিঙ্গা করা উচিত ।
ব্দধ – বন্ধ,কিশোরটি বদ্ধ ঘরে থাকতে চায় না ।
ইঙ্গিত –ইশারা ,ছেলেটি তার মাকে ইশারা করে ডাকল।
দেশান্তর – অন্যদেশ ,বর্গিরা অন্যদেশ থেকে এদেশে এসছিল ।
বরণ—সাদরে গ্র্রহণ,অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথিকে সকলে সাদরে গ্রহণ করল ।
জগৎ-- পৃথিবী , চাঁদ পৃথিবীর একটি উপগ্রহ।
৪.ক, কবি বদ্ধ ঘরে থাকতে চান না কেন ?
উত্তর ‘সংকল্প ‘ কবিতায় কাব বদ্ধ ঘরে থাকতে চান না , কারণ তিনি জগতটাকে দেখতে চান । কেমন করে মানুষ যুগ থেকে যুগান্তরে পিাড়ি দিচ্ছে ,দেশ থেকে দেশান্তরে ছুটছে তা তিনি দেখতে চান । জানতে চান কিসের নেশায় বীরেরা মৃত্যুকে বরণ করছে ,ডুবুরি মুক্তা মংগ্রহ করছে ।িএভাবে অজানাকেই জানার জন্যই কবি বদ্ধ ঘরে থাকতে চান না।
খ.যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে মানুষ ঘুরছে বলতে কী বোঝ লেখো ?
উত্তর :অসীম বিশ্বকে জানার কৌতূহল মানুষের চিরকালের ।যুগান্তরের ঘূর্ণিপাক বলতে যুগ –যগান্তর পার হয়ে মানুষ কীভাবে বর্তমান সভ্যতায় এসেছে,কিভাবে মানুষ অতলে –অন্তরীক্ষে ছুটছে তারই বিস্ময়কর রহস্য জানাকে বোঝানো হয়েছে ।
গ.চন্দ্রলোকের অচিনপুরের কারা যেতে চায়?
উত্তর :হাউই চড়ে পৃথিবীর দুঃসাহসী মানুষেরা চন্দ্রলোকেঅচিনপুরে যেতে চায়।চাঁদের দেশের সকল অজানা রহস্য ভেদ করতে চায় তারা ।
ঘ.কিসের আশায় বীর মরণকে বরণ করছে ?
উত্তর :এই বিশ্বকে ,বিশ্বের অজানা জিনিসকে জানার ইচ্ছা বীরের কাছে নেশার মতো ।তাই পৃথিবীর অজানা জিনিসকে জানার ইচ্ছায় বীর মরণকে বরণ করছে ।মৃত্যুকে হাসিমুখে বরণ করতে তারা দ্বিধা করে না ।
ঙ.কবি হাতের মুঠোয় পুরে কী এবংকেন দেখতে চান ?
উত্তর :কবি হাতের মুঠোয় পুরে বিশ্বজগৎকে দেখতে চান । বিশ্বজগতের কোথায় কী ঘটছে তা দেখার এবং জানার অদম্য ইচ্ছা কবির । এ পৃথিবীর সকল অজানা রহস্যকে কবি আবিষ্কার করতে চান । কবি বিশ্বজগৎকে খুব কাছ থেকে দেখতে চান বলে হাতের মুঠোয় বিশ্বজগতকে পুরতে চান।
৫.ক্রিয়া পদের সাধু ও চলিত রূপ শিখি।
চলিত রূপ সাধু রূপ আঁকব আঁকিব দেখব দেখিব ঘুরছে ঘুরিতেছে মরছে মরিতেছে ছুটছে ছুটিতেছে আসছে আসিতেছে চলছে চলিতেছে।
৬.
খ.উত্তর :আমি বড় হয়ে মানুষের জন্য কাজ করতে চাই ।
আমি আমার দক্ষতা অপরের উপকারে ব্যবহার করি ।
কিশোর বর্ষাকালে তার গ্রামে গাছ লাগাবে ।
তরুন চিকিৎক হবে । মানুষের চিকিৎসা করবে ।
গ.
থাকব ,দেখব ,শুনব ,খাব ,বেড়াব ,ঘুরব, পড়ব ,খেলব ,চড়ব ,নামব ,ধরব, হাসব।
উত্তর:
ভবিষ্যৎ বর্তমান অতীত থাকব থাকি থেকেছিলাম দেখব দেখি দেখেছিলাম শুনব শুনি শুনেছিলাম খাব খাই খেয়েছিলাম বেড়াব বেড়াই বেড়িয়েছিলাম ঘুরব ঘুরি ঘুরেছিলাম পড়ব পড়ি পড়েছিলাম খেলব খেলি খেলেছিলাম চড়ব চড়ি চড়েছিলাম নামব নামি নেমেছিলাম ধরব ধরি ধরেছিলাম হাসব হাসি হেসেছিলাম
৮.কবির সংকল্পগুলো লিখি।
উত্তর ‘সংকল্প ‘কবিতায় কাজী নজরুল ইসলামের সংকল্পগুলো হল-
তিনি বদ্ধ ঘরে বন্দি হয়ে না থেকে বিশ্বজগৎ ঘুরে দেখতে চান ।যুগ থেকে যুগান্তরে ,দেশ থেকে দেশান্তরে মানুষ কেমন করে ছুটছে তা জানতে চান কবি।কিসের নেশায় বীরেরা জীবন দিচ্ছে ,কেনই বা তারা মরণ যন্ত্রণাকে বরণ করছে তিনি তাও জানতে চান ।তিনি জানতে ইচ্ছুক কেমন করে বীর ডুবুরি সিন্ধু সেচেঁ মুক্তা আনে ,দুঃসাহসী কেমন করে স্বর্গপানে উড়ে চলে।হাউই চড়ে চন্দ্রলোকের অচিনপুরে কে যেতে চায় ,কবি তা জানতে আগ্রহী ।কবি শুনতে চান ,মঙ্লগ্রহ থেকে কোন ইঙ্গিত উুড়ে আসছে।তিনি যেমন আকাশ ফুঁড়ে উঠতে চান তেমনি টাতাল ফেড়ে নামতে চান ।কবি বিম্বজগৎটাকে আপন হাতের মুঠোয় পুরে দেখতে চান ।
৯.আমার সংকল্পগুলো লিখি।
উত্তর :আমার সংকল্পগুলো হল-
আমি ভালোভাবে পড়াশোনা করে সবগুলো পরীক্ষায় ভালো ফল করব ।শিক্ষকদের উপদেশ অনুযায়ী মানুষের মতো মানুষ হব।দেশের মঙ্গলের আমি নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাব।একজন ডাক্তার হয়ে গরিব –দুঃখী মানুষের সেবা করব।দেশের মানুষের নিরক্ষরতা দূর করার জন্য আমি আজীবন কাজ করে যাব।

ষষ্ঠ শ্রেণি - বাংলা ( Part- 1 ) ( সততার পুরস্কার, মিনু


**** সততার পুরস্কার ***
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
বহুনির্বাচনী প্রশ্নও উত্তর:
১.ফেরেশতা কেন ইহুদিদের কাছে এসেছিলেন?
উত্তর:খ).পরীক্ষা নেওয়ার জন্য।
২.তৃতীয় ব্যক্তি ফেরেশতাকে সবকিছু দিতে রাজি হয়েছিলেন কেন?
উত্তর:ক).আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ থাকায়।
৩.উদ্দীপকের নওশাদ এবং ‘সততার পুরস্কার’গল্পের তৃতীয় ব্যক্তির মানসিকতা কোন দিক থেকে বেশি সাদৃশ্যপূর্ণ?
উত্তর:খ).পরোপকারিতা।
৪.উদ্দীপকের কাশিম এবং গল্পের প্রথম দুই ব্যক্তির আচরণে প্রকাশ পেয়েছে-
উত্তর:
প্রশ্ন:১.
ক)স্বর্গীয় দূত কতজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন?
উত্তর: স্বর্গীয় দূত তিনজন ইহুদিকে পরীক্ষা করেছিলেন।
খ)স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন কেন?
উত্তর:স্বর্গীয় দূত নূরের তৈরি বলে কেউ তাদের দেখতে পায় না,এ জন্য মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন।
ইহুদি বংশের তিনজন লোককে পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ একজন ফেরেশতা অর্থাৎ স্বর্গীয় দূত পাঠান।তারা নূরের তৈরি বলে কেউ তাদের দেখতে পায় না ।আবার দেখতে পেলে হয়তো পরীক্ষার ব্যাপারটা ঠিকমতো হবে না। এ জন্য স্বর্গীয় দূত মানুষের ছদ্মবেশ ধারণ করেছিলেন।
গ)কালাম ও আবুলের মাঝে ‘সততার পুরস্কার’গল্পের যে দিকটি প্রতিফলিত তা ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: কালাম ও আবুলের মাঝে ‘সততার পুরস্কার’গল্পে প্রথম দুজন ইহুদির অকৃতজ্ঞতার দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে। ‘সততার পুরস্কার’গল্পে ইহুদি বংশের তিনজন লোককে ফেরেশতা পরীক্ষা করার জন্য আল্লাহ্ একজন ফেরেশতা পাঠিয়েছিলেন।ফেরেশতা আল্লাহর তরফ থেকে তাদের সমস্যা মিটিয়ে তিনজনকে তিনটি উপহার দিয়েছিলেন যাতে তারা প্রত্যেকেই সচ্ছল হতে পারে।কিছূ দিন পর এদের পরীক্ষা করার জন্য ফেরেশতা গরিব বিদেশীর ছদ্মবেশে আবার হাজির হয়ে সাহায্য চাইলেন।প্রথম দুজন তাদের আগের দরিদ্র অবস্থার কথা অস্বীকার করে ছদ্মবেশী ফেরেশতাকে সাহায্য না করে তারা আল্লাহর প্রতি অকৃতজ্ঞতার পরিচয় দেয়। উদ্দীপকের হাজি মকবুল সাহেব তার যাকাতের টাকা থেকে কালামকে ভ্যান গাড়ি,আবুলকে রিক্সা ও হাফিজকে একটা সেলাই মেশিন কিনে দিয়ে তাদের পরিশ্রম করে খেতে এবং সাধ্যমত গরিবদের সাহায্য করতে বলেছেন।কিছুদিন পর তাদের পরীক্ষা করার জন্য হাজি সাহেব একজন ভিক্ষুককে পাঠান।হাফিজ বিনে পয়সায় ভিক্ষুকের জামা সেলাই করে দিলেও আবুল কোনো সাহায্যে করল না।কালাম ও আবুলের কাজের মাঝে ‘সততার পুরুস্কার’ গল্পের এই অকৃতজ্ঞতার দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে।
ঘ)হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত –কথাটি বিশ্লেশন করো
উত্তর: হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত –উপকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতাস্বরুপ তার নির্দেশিত পথে অন্যের উপকারে লাগার দিক থেকে কথাটি যথার্থ। ‘সততার পুরস্কার’গল্পে আল্লাহ মানুষের ছদ্মবেশে ফেরেশতা পাঠিয়ে তিনজন ইহুদির শারীরিক ত্রুটি দূর করে প্রথম জনকে উট,দ্বিতীয় জনকে গাভী এবং তৃতীয় জনকে একটি ছাগলের মালিক করে দেন।কিছুদিন পর আবার ফেরেশতা এক গরিব বিদেশির ছদ্মবেশে হাজির হয়ে তিজনকে অতীতের দূরবস্থার কথা স্নরণ করিয়ে দিয়ে তাদের কাছে সাহায্য চান।প্রথম দুজন অতীতের কথা স্বীকার না করলেও তৃতীয় জন তা স্বীকার করে কৃতজ্ঞতার পরিচয় দেন।তৃতীয় জনের সততায় খূশি হয়ে আল্লাহ তার সম্পদ বহাল রাখেন আর প্রথম দুজনের উপর নাখোশ হয়ে তাদের আগের দরিদ্র অবস্থায় ফিরিয়ে দেন। উদ্দীপকের কালাম,আবুলও হাফিজ একই গ্রামের বাসিন্দা এবং তাদের কারোই অবস্থা ভালো নয়।হাজি মকবুল সাহেব তার যাকাতের টাকা থেকে কালামকে ভ্যান গাড়ি আবুলকে রিক্সা ও হাফিজকে একটি সেলাই মেশিন কিনে দেন।তার উদ্দেশ্য হলো তারা পরিশ্রম করে খাবে আর সাধ্যমতো সাহায্যে নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াবে।তাদের পরীক্ষা করার জন্য হাজি সাহেব এক ভিক্ষুককে পাঠালে আবুল ও কালাম কোনো সাহায্য করেনি,কিন্তু হাফিজ বিনা পয়সায় তার জামা সেলাই করে দিয়ে সততা ও পরোপকারিতার পরিচয় দিয়েছে। উপযুক্ত আলোচনা ও বিশ্লেষন থেকে দেখা যায়,উদ্দীপকের হাফিজ একজন সৎ ও পরোপকারী ব্যক্তি ।সে কালাম ও আবুলের মতো অকৃতজ্ঞ নয় এবং গল্পের বক্তব্যও অভিন্ন ।কাজেই নির্দ্বিধায় বলা যায়,হাফিজের কাজের মধ্যেই ‘সততার পুরুস্কার’ গল্পের মূল শিক্ষা নিহিত।
**** মিনু ****
বনফুল
বহুনির্বাচনী প্রশ্ন ও উত্তর:
১.মিনুর সই কে?
উত্তর:ঘ).শুকতারা।
২. ‘মিনুর বাবা অনেক দূর দেশে আছে’-এখানে ‘দূর দেশে’ বলতে কোনটিকে বুঝানো হয়েছে?
উত্তর:গ).পরপার।
৩.উদ্দীপকটিতে ‘মিনু’গল্পের যে বিষয়টি ল্ক্ষ করা যায় তা হলো-
উত্তর:ক).আত্নীয়ের অনাদর অবহেলা ।
৪.উদ্দীপকটিতে মিনু ও ফটিকের পরিণতির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য-
উত্তর:গ).iiওiii।
সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর:
১.ক)মিনু কার বাড়িতে থাকত?
উত্তর:মনি তার দূর সম্পর্কের পিসিমার বাড়িতে থাকত।
খ)ষ্ষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলতে কী বুঝানো হয়েছে?
উত্তর:ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় বলতে চোখ,কান,নাক,জিভ ও ত্বকের বাইরে বাইরে বিশেষ কিছু অর্থাৎ মনকে বোঝানো হয়েছে। মিনু বোবা পাশাপাশি ঈষৎ কালাও।তাকে অনেক জোরে ডাকলে শুনতে পেলেও সব কথা তার শোনা দরকার হয় না।ঠোঁট নাড়া আর মুখের ভাব দেখেই সে সব বুঝতে পারে ।এছাড়া তার মন নামে একটি ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় রয়েছে যার সাহায্যে সে সব জিনিস বুঝতে পারে এবং সে এমন জিনিস মনে মনে সৃষ্টি করে ,যার সাধারণ বুদ্ধিতে কোনো অর্থ হয় না ।এই মন নামক ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে সে অনেক অসাধ্য কে সাধন করেছে।
গ)অবস্থানগত দিক থেকে উদ্দীপকের বন্যা ও মিনুর মধ্যে যে বৈসাদৃশ্য লক্ষ করা যায়-তা ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:অবস্থানগত দিক থেকে উদ্দীপকের বন্যা ও মিনুর মধ্যে যে বৈসাদৃশ্য দেখা যায় তা হচ্ছে –মিনু আশ্রিতা আর বন্যা কাজের মেয়ে। মিনু তার মা-বাবার মৃত্যুর পর থেকে তার দূর সম্পর্কের পিসিমার বাড়িকে বাড়িতে থাকে।সে খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠে এবং উঠেই সে উঠোনে গিয়ে শুকতারার দিকে তাকায়।সে কয়লা ভেঙে উনুনে আগুন জ্বালিয়ে রান্নার কাজ করে।তারপর সে তার পিসিমা ঘুম থেকে ওঠার আগেই ঘরের সব কাজ শেষ করে।সে সংসারের নানা জিনিসকে নানান নাম দিয়ে আনন্দের মাধ্যমে তার কাজ শেষ করে। উদ্দীপকের বন্যা সুস্থ স্বাভাবিক একটি মেয়ে ।সে মিসেস সালমাকে খালা বলে ডাকে ।মিসেস সালমার যাবতীয় কাজে বন্যা সাহায্য করে।কাজ করার পাশাপাশি সে দিবা শিখার একটি স্কুলে পড়ে।এজন্য অবস্থানগত দিক থেকে উদ্দীপকের বন্যা ও ’মিনু’ গল্পের মিনুর মধ্যে বৈসাদৃশ্য বিদ্যমান।
ঘ) ‘বন্যার শিক্ষা ছিল প্রাতিষ্ঠানিক ,আর প্রকৃতি হচ্ছে মিনুর পাঠশালা’-কথাটি বিশ্লেষন কর।
বন্যা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগ পেলেও মিনুর জীবন ছিল প্রকৃতি নির্ভর যা তার অবাধ শিক্ষালয়। অনাথ মেয়ে মিনু বাক্ ও শ্রবণ প্রতবিন্ধী এতিম হওয়ায় সে দূর সম্পর্কের এক পিসির বাসায় পেটে ভাতে কাজ করে।গৃহকর্ম ও রান্নার কাজ সে ঠিকমতো করলেও গৃহকর্ত্রীর মন সে পায় না ।কিন্তু জীবনকে তুচ্ছ না ভেবে প্রকৃতির আশ্যয় নেয়।প্রকৃতি থেকে কর্মপ্রেরণা নেওয়া ,তাদের সাথে মিতালি করা এবং ভাব বিমিয় করা তার নিত্য কাজ হয়ে ওঠে।সে ভোরের পুব আকাশের শুকতারাকে সই বানিয়েছে,সূর্যর নতুন আলোকে নিজের চল্লির সাথে তুলনা করে।পিপিলিকা ছাড়াও রান্নাঘরের সকল বাসন তার বন্ধু ,মুক্ত আকাশের দিকে চেয়ে থাকে এবং হলুদ পাখি দেখে পিতার কলিপত আগমণে সে পুলক অনুভব করে।এভাবেই সে প্রকৃতিতে থেকে শিক্ষা ও শান্তি খুঁজে পায়। উদ্দীপকের বন্যা মিসেস সালমার বাড়ির কাজের মেয়ে হলেও সে পড়াশোনার সুযোগ পায়।সে দিবা শিখার একটি স্কুলে পড়ে।মন দিয়ে সে কাজ করে এবং পড়ালেখায় সময় ব্যয় করে বলে প্রকৃতির সাথে তার তেমন সম্পর্ক হয় না ।লেখাপড়া ও কাজের প্রতি মনোযোগের কারণে মিসেস সালমা তাকে পরিবারের একজন সদস্য মনে করে। মিনু বাক্ প্রতিবন্ধী হলেও সে আশাবাদী ও স্বপ্নচারী ।বাহ্যিক শিক্ষা না পেলেও সে প্রকৃতির কাছ থেকে ও কর্মপ্রেরণা ,কাজের তুলনা এবং বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে।অন্যদিকে বন্যা কাজের মেয়ে হলেও গৃহকর্ত্রী সালমার সাহায্যে সে স্কুলে পড়ার সুযোগ লাভ করে স্বাভাবিক জীবনযাপন লাভ করে।তাই বলা যায় ,বন্যার শিক্ষা ছিল বাহ্যিক এবং মিনুর শিক্ষা ছিল প্রকৃতি নির্ভর ।
প্রশ্ন:২.
ক)মিনুর বয়স কত?
উত্তর:মিনুর বয়স ছিল দশ বছর
খ)শুকতারাকে মিনু সেই মনে করে কেন?ব্যাখ্যা কর
উত্তর:মিনুর মতো শুকতারাও খুব ভোরে ওঠে বলে সে তাকে সই মনে করে। এতিম মেয়ে বাক্ শ্যবণ প্রতিবন্ধী ।তাই সে দূর সম্পর্কের এক পিসির বাসায় পেটেভাতে কাজ করে।প্রতিদিন ভোর চারটায় সময় ওঠেই সে পুব আকাশের শুকতারাকে দেখতে পায়।সে ভাবে ,তার যেমন ভোরে উঠে কাজ করতে হয় তেমনি শুকতারাও ভোরে উঠে তার মতো কয়লা জ্বালিয়ে কাজ করে।তাই প্রতিদিন ভোরে শুকতারাকে উঠা দেখেই মিনু তাকে মনে,মনে সই ভাবে ও সম্বোধন করতে।
গ)উদ্দীপকের ফটিক ও ‘মিনু’ গল্পের মিনুর মধ্যে বৈসাদৃশ্য ব্যাখ্যা কর
উত্তর:ফটিক ও মিনুর মধ্যে চরিত্র ও অবস্থানগত পার্থক্য রয়েছে। ‘মিনু’গল্পে মিনু ছিল বাক্ ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী ।অনাথ এই মেয়েটি পিসিমার বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করত।প্রকৃতির বিভিন্ন অনুসঙ্গের সাথে তার ছিল ঘনিষ্ঠ ভাব।সে অত্যন্ত শান্তভাবে জীবনযাপন করবে করত। উদ্দীপকের ফটিক দূরন্ত বালক।বিধবা মায়ের সন্তান ফটিক নতুন আকর্ষনে কলকাতায় মামার বাড়িতে সে গৃহপরিচারিকার কাজ করে না।আর এখানেই ফটিকের সাথে ‘মিনু’ গল্পের মিনুর বৈসাদৃশ্য বিদ্যমান
ঘ) ‘ফটিক ও মিনুর পরিণতি ভিন্ন হলেও উভয়ের বেড়ে ওঠার পরিবেশ ছিল প্রতিকূল।’উক্তিটি যথার্থতা যাচাই কর
উত্তর:ফটিক ও মিনুর করুন পরিণতি ভিন্ন ধারায় প্রবাহিত হয় এবং তাদের জীবন ধারার পরিবেশও ছিল অন্তরায় ।তাদের মধ্যে মৌলিক কিছু পার্থক্য বিদ্যমান। ’মিনু’গল্পের মিনু মাত্র দশ বছর বয়সে মা-বাবাকে হারিয়ে এক পিসিমার বাড়ির আশ্রিতা ।সে একাই পিসিমার বাড়ির সব কাজ করে।পিসিমা তার প্রতি কোনো খেয়াল রাখে না।তার জ্বর হলে সে পিসিমাকে বলে না,কারণ সে ভাবে ,যদি পিসিমা জ্বর হওয়াকে অপরাধ হিসেবে নেয়।এ থেকে প্রমাণিত হয় মিনুর পিসিমা তাকে চরম অবহেলা করে। উদ্দীপকের ফটিক পড়াশোনার জন্য মামার বাড়ি কলকাতায় গেলেও সে তাদের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে না ।কারণ সে পল্লি-প্রকৃতির এক দুরন্ত বালক।শহরের বন্দি জীবন তার কাছে অসহ্য মনে হয়। তাছাড়া তার মামি তাকে সহজভাবে মেনে নিতে পারেনি।সর্বোপরি প্রকৃতির প্রতি টান ,মামির অবহেলা,অনাদর,তিরস্কার ফটিকের জীবনে করুন পরিণতি ডেকে আনে। উদ্দীপকে ফটিকের করুন পরিণতি সম্পর্কে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে,কিন্তু ‘মিনু’গল্পে মিনুর পরিণতি স্পষ্ট নয়।মিনুকে তার পিসিমা অবহেলা করে ঠিকই কিন্তু তিরস্কার করেনি কিন্তু ফটিককে তার মামি তিরস্কার করে।তাছাড়া ফটিক গ্রামের ছেলে বলে শহরের পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে পারেনি যা,তার পরিণতিকে ত্বরান্বিত করেছে।কিন্তু মিনুর ক্ষেত্রে তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।তাই এ কথা বলা যায় যে,মিনু ও ফটিকের পরিণতি এক নয় এবং তাদের জীবন গঠনের পরিবে

বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

কোন খাদ্যে কত ক্যালরি

খাদ্যের নাম পরিমান ক্যালরি(কিলো ক্যালরি)মান
সাদা চালের ভাত এক কাপ ২০০-২৪২
লাল চালের ভাত এক কাপ ২১৮
সাদা পাউরুটি এক স্লাইস ৬৭-৯৬
লাল পাউরুটি এক স্লাইস ৬০-৮৯
বান রুটি একটি ১৫০
সাদা আটার রুটি একটি ৭২
লাল আটার রুটি একটি ৬০
পরোটা তেলে ভাজা একটি ২৪৩-২৯০
আলু পরোটা একটি ৩০০
লুচি একটি ১৪০
নান রুটি একটি ৩১২
নান রুটি মাখন সহ একটি ৪২৪
চালের রুটি একটি ১০৫
রুমালি রুটি একটি ২০০
রুমালি রুটি ঘি সহ একটি ২৪৫
তন্দুরি রুটি ঘি সহ একটি ১০২-১২০
তন্দুরি রুটি ঘি ছাড়া একটি ১৪৭
মুগ ডাল খিচুড়ি ৩/৪ কাপ ১৭৬-২১৫
পোলাউ এক কাপ ২৫৮
চিকেন বিরিয়ানি এক কাপ ৪১৮
সবজি বিরিয়ানি এক কাপ ২২০
খাসির বিরিয়ানি এক প্লেট ৪৭০
ফ্রাইড রাইস এক কাপ ১২০-৩৯০
নুডুলস সিদ্ধ এক কাপ ২২০
চাওমেই এক প্লেট ১৮২০-২৪৩০
ময়দা এক কাপ ৪৫৫
সাদা আটা এক কাপ ৪০০
লাল আটা এক কাপ ৩৫৬
চালের আটা এক কাপ ৫৭৮
দুধ এক কাপ ১৪৬
লো ফ্যাট দুধ এক কাপ/২৪০ মিলি
৯০
কনডেন্সড মিল্ক ১/২ কাপ ৪৯০
সয়া দুধ এক কাপ ৯০
মসুর ডাল রান্না করা এক কাপ
১০০ গ্রাম
২২৬
১১০
মুগ ডাল রান্না করা এক কাপ ১৫০
বুটের ডাল রান্না করা
এক কাপ
১০০ গ্রাম
১০৭
১৪৫
ডিম সিদ্ধ একটি ৭৫(৬০ কুসুম +১৫ সাদা অংশ)
ডিম ভাজি একটি ৯২-১৭৫
ডিম পোচ তেল ছাড়া একটি ৮০
ডিম পোচ তেল দিয়ে একটি ২০২
টিক্কা মুরগি ১০০ গ্রাম ১৪৮
মুরগি ভুনা ১০০ গ্রাম/আধা কাপ
১৩২—৩২৩
মুরগির কোর্মা ১০০ গ্রাম ২৫০
চিকেন ফ্রাই একটি/১২৮ গ্রাম
৩৯০
চিকেন কাটলেট একটি ৩৭৫
মাছ কারি ১০০ গ্রাম ৩২৩-৫00
চিংড়ি মাছ কারি ১০০ গ্রাম ২৬১
মাছের কাটলেট একটি ২২৮
ফিশ ফিঙ্গার তিনটি ১৬২
গরু ভুনা এক কাপ ৪৩৪
গরুর কোর্মা ১১৫ গ্রাম ১৬৭
গরুর শিক কাবাব একটি শিক ১৬০
গরুর সামি কাবাব একটি ২১০
গরুর কিমা রান্না করা
২৫০ গ্রাম/এক কাপ
৫৫৫
গরুর কাটলেট একটি ৫০০
খাসির কোর্মা ১১৪ গ্রাম ১৪৩
খাসির রেজালা ১০০ গ্রাম ৩২৩
খাসির কিমা রান্না ১০০ গ্রাম ১৭৫
গরুর কলিজা কারি ১০০ গ্রাম ১৩৫
মুরগির কলিজা কারি ১০০ গ্রাম ১৭২
১ কাপ ২৩৪ -৩৫৩
মিক্সড সবজি সিদ্ধ ১ কাপ ৫০
মিক্সড সবজি ভাজি ১ কাপ ১১০
মিক্সড সবজির কোর্মা
১/২ কাপ ১৭৩
মিক্সড সবজি(লাবড়া/ কারী)
২০০ গ্রাম ১৯০
সবজির কোফতা কারি
১০০ গ্রাম ১৪৭
মিক্সড সবজি স্টার ফ্রাই
১ কাপ/ ২০৭ গ্রাম
৪০-১১২
লাল শাক ভাজি ১/২ কাপ ৫০
পালং শাক সিদ্ধ ১ কাপ ৪১
বেগুন ভর্তা ১০০ গ্রাম ৭০
আলু ভর্তা ১০০ গ্রাম ১৫০
ঢেরস ভাজি ১ কাপ ১৩০
আলুর দম ১০০ গ্রাম ১০৫
বেগুন ভাজি এক পিস ১১৪
আলুর চিপস এক মুঠো ১৬০
ফ্রেঞ্চ ফ্রাই ১০০ গ্রাম ২৯৪
বিফ বার্গার একটি ১১০-৬৬০
চিকেন বার্গার একটি ২১০-৪৫০
চিকেন স্যান্ডউইচ একটি ২৭৫
পিজ্জা ছোট আকারের
১৬৮০-২৩১০
হট ডগ একটি ২৫০
চিকেন রোল একটি ২৩৫
চিকেন শর্মা একটি ৪৭৫
ফুসকা একটি ৫০
চটপটি ১/২ কাপ ৫০০
পাপড় তেলে ভাজা একটি ৪৩
পাপড় গ্রিল্ড/ মাইক্রোওভেন
একটি ৩০
নিমকি একটি ১৬৩
ক্রিম বিস্কিট একটি ৭০-১৪০
এনার্জি/গ্লুকোস বিস্কিট
একটি ২৩-৩৩
টোস্ট বিস্কিট একটি মাঝারি আকারের
৮৮
Digestive বিস্কিট একটি ৭৪
মেরী বিস্কিট একটি ১৬-২৮
নোনতা বিস্কিট একটি ৪০
চানাচুর ২০ গ্রাম ১১০
পেয়াজু/ পাকোড়া একটি ৬০—২১১
ডালপুরি একটি ১২৪
সিঙ্গারা একটি ২০০
সমসা একটি ১০৩-২৫৬
আলুর চপ একটি ১৫০-২৭৫
টমেটো সস এক টেবিল চামচ
২৫
মেয়নেইস এক টেবিল চামচ
১১০
লো ফ্যাট মেয়নেইস এক টেবিল চামচ
৪৫
পিনাট বাটার এক টেবিল চামচ
৯৪
মাখন এক টেবিল চামচ
১০০
মার্জারিন এক টেবিল চামচ
৬৮
সয়াবিন তেল এক টেবিল চামচ
১২০
জলপাই তেল এক টেবিল চামচ
১১৯
ক্যানোলা তেল এক টেবিল চামচ
১২৪
সরষের তেল এক টেবিল চামচ
৫৫
ঘি এক টেবিল চামচ
১১২
জেলি এক টেবিল চামচ
১১০
জ্যাম এক টেবিল চামচ
১০০
হরলিক্স এক টেবিল চামচ
২০
চকলেট ওভালটিন এক টেবিল চামচ
২০
ওভালটিন এক টেবিল চামচ
২০
চা ১ চা চামচ চিনি ও দুধ সহ
এক কাপ ২৬
চা চিনি ও দুধ ছাড়া এক কাপ ২
কফি ১ চা চামচ চিনি ও দুধ সহ
এক কাপ ৩৭
কফি চিনি ও দুধ ছাড়া
এক কাপ ২
চিনি এক চা চামচ ১৬
মধু এক চা চামচ ২২
গুড় এক চা চামচ ২৫
প্লেইন কেক এক টুকরা ২১৮
চিজ কেক এক টুকরা ১৩৮০-১৬৭০
ফ্রুট কেক এক টুকরা ৩২০-৩৬৬
চকলেট কেক এক টুকরা ২৩৫
পেস্ট্রি এক টুকরা ৩৩০-৪০০
আইস ক্রিম এক কাপ ২৬৭-৭২০
কোমল পানীয় এক বোতল/ ক্যান
১৫০
আপেলের জুস(চিনি ছাড়া)
এক গ্লাস ১১৭
আঙ্গুরের জুস (চিনি ছাড়া)
এক গ্লাস ১৫৪
কমলার জুস (চিনি ছাড়া)
এক গ্লাস ৯৫
পেপের জুস (চিনি ছাড়া)
এক গ্লাস ১৪১
মিক্সড সবজি ও ফলের জুস
এক গ্লাস ৭২
লাচ্ছি (চিনি সহ) এক গ্লাস ১০০-১৫০
চকলেট মিল্ক সেক এক গ্লাস ৯০০
ডাবের পানি এক গ্লাস ৫০
বোরহানি এক গ্লাস ১০০
লেবুর রস ১ টেবিল চামচ

ঢাকাই পনির ২ টেবিল চামচ
৪০
মজারেলা পনির এক কাপ ৩৩৬
লাড্ডু একটি ২০০-২৫০
রসগোল্লা একটি ১৫০
চমচম একটি ১৭৫
লালমোহন একটি ২৮৮
ছানার সন্দেশ একটি ১২০
বালুসাই একটি ২৫০
রসমালাই ৪ টি ২৫০
জিলাপি বড় একটি ২০০
গাজরের হালুয়া চিনি সহ
এক বাটি ২৬০-৪০০
সুজির হালুয়া ৩০ গ্রাম/এক পিস
১০০
বুটের হালুয়া/ বরফি এক পিস ১৫০-২০০
পায়েশ ১০০ গ্রাম ১৪১
জর্দা ১/২ কাপ ২০০-৪০০
নারিকেলের বরফি একটি ১৯২
ক্যারামেল পুডিং ১/২ কাপ ১২০
পাটিসাপটা একটি ৩০০
ভাপা পিঠা একটি ৬০০
তেলের পিঠা(মালপোয়া)
একটি ৩২৫
মিষ্টি দই আধা কাপ ২০০
টক দই আধা কাপ ৬০
ফালুদা এক গ্লাস ৩০০
ফলের কাস্টার্ড এক কাপ ১৭২-২৩২
কাঠ বাদাম এক মুঠো ১৬৮
পেস্তা বাদাম এক মুঠো ১৮৮
কাজু বাদাম এক মুঠো ১৭৮
চিনা বাদাম এক মুঠো ১৭০
কিশমিশ ১/২ কাপ ২১০
খেজুর একটি ২৩
আপেল একটি ৯০
সাগর কলা একটি ১১০
পেয়ারা একটি ৫০
আম এক কাপ ১০৭
আঙ্গুর এক কাপ ৬২
কালো জাম একটি ৩-৪
আনারস এক কাপ ৭৮
নাশপাতি একটি ৮১
কাঠাল এক কাপ ১৫৫
তরমুজ এক কাপ ৪৬
পেঁপে এক কাপ ৫৫
লিচু এক কাপ ১২৫
শশা ১/২ কাপ ৪
গাজর ১ কাপ ৫২
টমেটো ১ টি ৩০
লেটুস ৩ টি ৫
ক্যাপসিকাম ১ টি ১৫

এস.এস.সি ইংরেজি ১ম পত্র চূড়ান্ত সাজেশন ২০২০ -সকল বোর্ড


#SSC_Examination_2020
#English_1st_Paper_Suggestion
★Seen Passage:-
01. Heritage is what we.....
02. The advantages of internet.....
03. Meherjan lives in a.....
04. Human can neither.....
05. 26 March Independent.....
★Unseen Passage:-
01. Albert Eintein was.....
02. Munshi Abdur Rouf....
03. Stepen Hawking is.....
04. John Milton was.....
05. Abraham Lincoln was.....
★Story:-
01. Two friends & bear.....
02. A thirsty crow.....
03. The honest wood cutter.....
04. Bayzid & his mother.....
05. Who is to bell the cat.....
★Paragraph:-
01. Tree Plantation.
02. Traffic Jam.
03. School Magazine.
04. A Winter Morni04. A Winter Morning.
05. Environment Polluti05. Environment Pollution.
Letter...
1. Brilliant success
2. Intend to do after ssc exam
3.preparation for ssc exam
4..Join the picnic
5. Thanking for hospitality ( most important)
6. Necessity of English
Dialogue..
1. Reading Newspaper
2. Mobile phone
3. Tree plantation
4.. Learning English
5. Preparation for ssc exam
Grap and chart...
1. Internet user
2. Mobile phone user
3. Poverty line
4. Population Growth
5. Ekushey bai mela
#পাগড়ী ও #বিজ্ঞান
নতুন এক বৈজ্ঞানিক গবেষণা অনুযায়ী সর্বদা পাগড়ী পরিধানকারী সৌভাগ্যবান মুসলমান প্যারালাইসিস এবং রক্ত জনিত অনেক রোগ থেকে নিরাপদ থাকে,
কেননা পাগড়ী শরীফ বাঁধার বরকতে মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহের বড় বড় শিরা গুলোতে রক্তের চাপ শুধুমাত্র প্রয়োজন মোতাবেক থাকে এবং অপ্রয়োজনীয় রক্ত মস্তিষ্ক পর্যন্ত পৌছাতে পারে না!
একারণে আমেরিকায় প্যারালাইসিসের চিকিৎসার জন্য পাগড়ীর মতো 'মাস্ক'(Musk) বানানো হয়েছে।
#ফয়যানে_রমযান কিতাব থেকে সংগৃহিত

মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

নবী হযরত মুহাম্মদ

নবী হয়রত মুহাম্মদ [ ﷺ ] এর নূর দেহের ১০টি দলিল।
এবার আমরা নূরের দেহের পক্ষের কিছু রেওয়ায়াত পেশ করে প্রমাণ করবো- নবী করীম [ ﷺ ]-এঁর দেহ মোবারকও নূরের তৈরী ছিল। যথাঃ-
১ যারকানী শরীফ ৪র্থ খন্ড ২২০ পৃষ্ঠায় উল্লেখ আছেঃ
ﻟَﻢْ ﻳَﻜُﻦْ ﻟَﻪٗ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻇِﻞُّ ﻓِﻰ ﺷَﻤْﺲٍ ﻭَﻻَ ﻗَﻤَﺮٍ ﻟِﺎَﻧَّﻪٗ ﻛَﺎﻥَ ﻧُﻮْﺭًﺍ
অর্থঃ- “সূর্য চন্দ্রের আলোতে নবী করীম [ ﷺ ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কেননা, তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (যারকানী)
২ ইমাম কাযী আয়ায ( ﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ) শিফা শরীফের ১ম খন্ড ২৪২ পৃষ্ঠায় লিখেনঃ
ﻭَﻣَﺎ ﺫُﻛِﺮَﻣِﻦْ ﺍَﻧَّﻪٗ ﻛَﻦَ ﻻَ ﻇِﻞَّ ﻟِﺸَﺨْﺼِﻪٖ ﻓِﻰ ﺷَﻤْﺲٍ ﻭَﻻَ ﻗَﻤَﺮٍ ﻟِﺎَﻧَّﻪٗ ﻛَﺎﻥَ ﻧُﻮْﺭًﺍ
অর্থঃ- নূরের দলীল হিসেবে ছায়াহীন দেহের যে রেওয়ায়াত পেশ করা হয়, তা হচ্ছে- “দিনের সূর্যের আলো কিংবা রাতের চাঁদের আলো- কোনটিতেই হুযুর [ ﷺ ]-এঁর দেহ মোবারকের ছায়া পড়তো না। কারণ তিনি ছিলেন আপাদমস্তক নূর।” (শিফা শরীফ)
৩ আশ্রাফ আলী থানবী সাহেব তার ﺷُﻜْﺮُ ﺍﻟﻨِّﻌْﻤَﺔِ ﺑِﺬِﻛْﺮِﺭَﺣْﻤَﺔِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﺔ গ্রন্থের ৩৯ পৃষ্ঠায় স্বীকার করেছেন:-
ﻳﻪ ﺑﺎﺕ ﻣﺸﻬﻮﺭ ﻫﮯ ﻛﻪ ﻫﻤﺎﺭﮮ ﺣﻀﻮﺭ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻛﮯ ﺟﺴﻢ ﻛﺎ ﺳﺎﻳﻪ ﻧﻬﻴﻦ ﺗﻬﺎ ‏( ﺍﺱ ﻟﮱﻛﮯ ‏) ﻫﻤﺎﺭﮮ ﺣﻀﻮﺭ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﺳﺮﺗﺎﭘﺎ ﻧﻮﺭ ﻫﻰ ﻧﻮﺭ ﺗﮩﮯ
অর্থঃ- “একথা সর্বজন স্বীকৃত ও প্রসিদ্ধ যে, আমাদের হুযুর [ ﷺ]-এঁর দেহের ছায়া ছিল না। কেননা আমাদের হুযুর [ ﷺ ]-এঁর মাথা মোবারক হতে পা মোবারক পর্যন্ত শুধু নূর আর নূর ছিলেন।” (শোক্রে নে’মত)
৪ ইমাম ইবনে হাজর হায়তামী ( ﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ) ’আন-নে’মাতুল কোবরা’ গ্রন্থের ৪১ পৃষ্ঠায় হাদীস লিখেনঃ
ﻋﻦ ﻋﺎﺋﺸﺔ ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ﺍﻧﻬﺎ ﻗﺎﻟﺖ ﻛﻨﺖ ﺍﺧﻴﻂ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﺤﺮ ﺛﻮﺑﺎ ﻟﺮﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺎﻧﻄﻔﺎ ﺍﻟﻤﺼﺒﺎﺡ ﻭﺳﻘﻄﺖ ﺍﻻﺑﺮﺓ ﻣﻦ ﻳﺪﻱ ﻓﺪﺧﻞ ﻋﻠﻰ ﺭﺳﻮﻝ ﺍﻟﻠﻪ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ ﻓﺄﺿﺎﺀ ﺍﻟﺒﻴﺖ ﻣﻦ ﻧﻮﺭ ﻭﺟﻬﻪ ﻓﻮﺟﺪﺕ ﺍﻻﺑﺮﺓ .
অর্থঃ- হযরত আয়েশা ( ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ) হতে বর্ণিত- ”তিনি বলেন, আমি রাত্রে বাতির আলোতে বসে নবী করীম [ ﷺ ]-এঁর কাপড় মোবারক সেলাই করছিলাম। এমন সময় প্রদীপটি (কোন কারণে) নিভে গেল এবং আমি সুঁচটি হারিয়ে ফেললাম। এর পরপরই নবী করীম [ ﷺ ] অন্ধকারে আমার ঘরে প্রবেশ করলেন। তাঁর চেহারা মোবারকের নূরের জ্যোতিতে আমার অন্ধকার ঘর আলোময় হয়ে গেল এবং আমি (ঐ আলোতেই) আমার হারানো সুঁইটি খুঁজে পেলাম।”
সুবহানাল্লাহ! মা আয়েশা ( ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ) বলেন নূরের চেহারা- আর তারা বলে মাটির চেহারা। নাউযুবিল্লাহ!
৫ মাওলানা আবদুল আউয়াল জৌনপুরী সাহেব তাঁর ﻋُﻤْﺪَﺓُ ﺍﻟﻨُّﻘُﻮْﻝ গ্রন্থে লিখেছেনঃ-
ﻭﺍﻟﺬﻱ ﻳﺪﻝ ﻋﻠﻰ ﺃﻧﻪ ﻛﺎﻥ ﻧﻮﺭﺍ ﻓﻲ ﺑﻄﻦ ﺃﻣﻪ ﺍﻳﻀﺎ ﻣﺎ ﺭﻭﻯ ﺯﻛﺮﻳﺎ ﻳﺤﻰ ﺍﺑﻦ ﻋﺎﺋﺬ ﺃﻧﻪ ﺑﻘﻲ ﻓﻲ ﺑﻄﻦ ﺃﻣﻪ ﺗﺴﻌﺔ ﺃﺷﻬﺮ ﻓﻼ ﺗﺸﻜﻮ ﻭﺟﻌﺎ ﻭﻻ ﻣﻐﻀﺎ ﻭﻻ ﺭﻳﺤﺎ .
অর্থঃ- “নবী করীম [ ﷺ ] মায়ের গর্ভেই যে নূর ছিলেন-এর দলীল হচ্ছে যাকারিয়ার বর্ণিত হাদীস”- নবী করীম [ ﷺ ] নয় মাস মাতৃগর্ভে ছিলেন, এ সময়ে বিবি আমেনা ( ﺭﺿﻲ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻨﻬﺎ ) কোন ব্যাথা বেদনা অনুভব করেননি বা বায়ু আক্রান্ত হননি এবং গর্ভবতী অন্যান্য মহিলাদের মত কোন আলামতও তাঁর ছিলনা। হুযুর [ ﷺ ]-এঁর দেহ যে মাতৃগর্ভে নূর ছিল, এটাই তার প্রমান।
৬ মিশকাত শরীফের হাদিসে নবী করীম [ ﷺ ] এরশাদ করছেনঃ-
ﻭَﺍَﻧَﺎ ﺭُﺅْﻳَﺎ ﺍُﻣِّﻲ ﺍَﻟَّﺘِﻲْ ﺭَﺍْﺕُ ﺍَﻧَّﻪ ﺧَﺮَﺝَ ﻧُﻮْﺭٌﻣِّﻦْ ﺑَﻄْﻨِﻬَﺎ ﻭَﺍَﺿَﺎﺋَﺖْ ﻟَﻬَﺎ ﻗُﺼُﻮْﺭُ ﺍﻟﺸَّﺎﻡ
অর্থঃ-“আমার জন্মের প্রাক্কালে তন্দ্রাবস্থায় আম্মাজান দেখেছিলেন- একটি নূর তাঁর গর্ভ হতে বের হয়ে সিরিয়ার প্রাসাদসমূহ পর্যন্ত আলোকিত করেছে। আমি আমার মায়ের দেখা সেই নূর।” (মিশকাত শরীফ)
৭ ইমামে আহ্লে সুন্নাত শাহ আহমাদ রেযা খান বেরলভী ( ﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ) হাদায়েকে বখ্শিশ গ্রন্থের ২য় খন্ড ৭ পৃষ্ঠায় ছন্দে লিখেনঃ
ﺳﺎﻳﻪ ﻛﺎ ﺳﺎﻳﻪ ﻧﻪ ﻫﻮﺗﺎ ﻫﮯ ﻧﻪ ﺳﺎﻳﻪ ﻧﻮﺭﻛﺎ ﺗﻮﻫﮯ ﺳﺎﻳﻪ ﻧﻮﺭ ﻛﺎ ﻫﺮ ﻋﻀﻮ ﭨﮑﮉﺍ ﻧﻮﺭﻛﺎ
অর্থঃ-“হে প্রিয় রাসূল! আপনিতো আল্লাহর নূরের প্রতিচ্ছবি বা ছায়া। আপনার প্রতিটি অঙ্গই এক একটি নূরের টুক্রা। নূরের যেমন ছায়া হয়না, তদ্রূপ ছায়ারও প্রতিচ্ছায়া হয়না। কাজেই আপনারও প্রতিচ্ছায়া নেই, কেননা আপনি নূর এবং আল্লাহর নূরের ছায়া।”
৮ মাকতুবাতে ইমামে রাব্বানী ৩য় জিলদ, মাকতুব নং ১০০ তে হযরত মোজাদ্দেদে আলফেসানী ( ﺭﺣﻤﺔ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ) লিখেছেন- “হযরত রাসুলে করীম [ ﷺ ]-এঁর সৃষ্টি কোন মানুষের মত নয়। বরং নশ্বর জগতের কোন বস্তুই হযরত নবী করীম [ ﷺ]-এঁর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। কারণ, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে স্বীয় নূর দ্বারা সৃষ্টি করছেন।”
৯ আশ্রাফ আলী থানবী তার নশরুতত্বীব গ্রন্থের ৫ম পৃষ্টায় একটি হাদীস উল্লেখ করেহচেন- “হে জাবের! আল্লাহ তায়ালা আপন নূরের ফয়েয বা জ্যোতি হতে তোমার নবীর নূর সৃষ্টি করেছেন।” (নশরুতত্বীব ৫ পৃষ্ঠা)
১০ তাফসীরে সাভী, সূরা মায়েদা, ১৫ নং আয়াত ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺋَﻜُﻢْ ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻠﻪِ ﻧُﻮْﺭٌ এর ব্যাখ্যায় লিখেছেনঃ- “আল্লাহপাক তাঁকে নূর বলে আখ্যায়িত করার কারণ হচ্ছে- তিনি সকল দৃশ্য.....!!!

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির নৈব্যত্তিকের উত্তর

চট্টগ্রাম বোর্ড তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেট-গ তারিখ: ১২/০২/২০২০ উত্তরসমূহ : ১। ওয়ার্ড প্রসেসরে লেখালেখির জন্য বিভিন্ন স্টাইলের অক্ষর...